Dhaka 6:11 pm, Monday, 17 March 2025

জিম্বাবুয়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করে নতুন আইন

আফ্রিকার দেশ জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মনানগাগওয়া মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করে একটি আইনের অনুমোদন দিয়েছেন। দেশটির এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

জানা যায়, নতুন আইনটি অবিলম্বে কার্যকর হবে।

তবে নতুন আইনে বলা হয়েছে, দেশে জরুরি অবস্থা জারি থাকার সময় প্রয়োজনে কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে। এই বিধান নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

বিধান বিলুপ্তির বিষয়ে জিম্বাবুয়ের বিচারমন্ত্রী জিয়াম্বি জিয়াম্বি বলেন, মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করা আইনি সংস্কারের চেয়েও বেশি কিছু। এটা ন্যায়বিচার আর মানবতার প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের একটি বিবৃতি।

দেশটিতে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনামলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান চালু করা হয়েছিল।

সর্বশেষ ২০০৫ সালে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছিল জিম্বাবুয়ে। আর অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের শেষের দিকে জিম্বাবুয়েতে ৬০ জনের মতো মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত মানুষ ছিলেন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

জিম্বাবুয়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করে নতুন আইন

Update Time : 11:07:37 am, Wednesday, 1 January 2025

আফ্রিকার দেশ জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মনানগাগওয়া মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করে একটি আইনের অনুমোদন দিয়েছেন। দেশটির এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

জানা যায়, নতুন আইনটি অবিলম্বে কার্যকর হবে।

তবে নতুন আইনে বলা হয়েছে, দেশে জরুরি অবস্থা জারি থাকার সময় প্রয়োজনে কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে। এই বিধান নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

বিধান বিলুপ্তির বিষয়ে জিম্বাবুয়ের বিচারমন্ত্রী জিয়াম্বি জিয়াম্বি বলেন, মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করা আইনি সংস্কারের চেয়েও বেশি কিছু। এটা ন্যায়বিচার আর মানবতার প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের একটি বিবৃতি।

দেশটিতে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনামলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান চালু করা হয়েছিল।

সর্বশেষ ২০০৫ সালে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছিল জিম্বাবুয়ে। আর অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের শেষের দিকে জিম্বাবুয়েতে ৬০ জনের মতো মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত মানুষ ছিলেন।