স্কুল থেকে ফিরে দিনভর আঁকতেন। বাবা অবশ্য এসব পছন্দ করতেন না। রিকশা, বেবিট্যাক্সির গ্যারেজ ছিল তাদের। একবার দুর্ঘটনায় পড়ে দীর্ঘদিন বিছানায় ছিলেন আহ্মাদের বাবা। একসময় সবাইকে ছেড়ে চলে যান তিনি।বাবাকে হারানোর পর থেকে ইতি ঘটে আহ্মাদের পড়াশোনার। ছবি আঁকায় আগ্রহ দেখে আহ্মাদকে রং এনে দেন বড় ভাই। তখন আঁকা বলতে বুঝতেন, কেবল রিকশার নানা অঙ্গে লাগানো ছবি। নিয়মিত সেটিই চর্চা করতেন। ১৯৬৭ সালের কথা। আহ্মাদ তখন দুরন্ত কিশোর। একদিন টিন কেটে সেটায় ছবি এঁকে নিয়ে যান এক রিকশার গ্যারেজে। মনে ধরে গ্যারেজ মালিকের। তিনি ছবিটি রেখে দিলেন। কয়েকদিন পর ডেকে কিছু টাকা ধরিয়ে দিলেন।
