
দেশের কম বেশি মানুষ থাইরয়েডের সমস্যায় ভোগেন। রেহাই মেলে না তরুণ তরুণীদেরও। এ রোগে আক্রান্ত হলে খাবারের বিষয়ে অতিমাত্রায় সতর্ক থাকতে হবে। এমন কিছু খাবার আছে ভুলেও মুখে তোলা যাবে না। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, থাইরয়েড এমন রোগ, যার তেমন সুনির্দিষ্ট কোনও চিকিৎসা নেই। ওষুধের পাশাপাশি জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন করলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
সয়াবিন
সয়াবিন থাইরয়েড রোগীদের একেবারেই এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ সয়াবিনে ফাইটোস্ট্রোজেন, জেনিস্টাইন থাকে। তবে অল্প পরিমাণে সয়াবিন খেতে পারেন। তবে তা যেন পরিমাণে বেশি না হয়।
যেসব সবজি এড়িয়ে চলবেন:সবুজ পাতাযুক্ত শাকসবজি (ব্রুকলি, বাঁধাকপি, মিষ্টি আলু, মূলো এগুলি) থাইরয়েড রোগীদের খাওয়া একদমই ভালো নয়। তবে খেতে পারেন অল্প পরিমাণে খাবেন।
দানাদার জাতীয় খাবার: কারণ এতে অন্ত্রের সমস্যা হয়। যেমন- গম, বার্লি, রাই শাকের মতো শস্য একদমই মুখে তুলবেন না। এতে থাইরয়েড সমস্যা বাড়বে।
চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার:চিনি বা চিনি মিশ্রিত বেশি খাবার একদমই খাবেন না থাইরয়েড রোগীরা। যেমন বার্গার, পিৎজা এগুলি না খাওয়াই ভালো। এসব খাবারের পরিবর্তে তাজা ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য খেতে পারেন।
অ্যালকোহল :ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল জাতীয় জিনিস খুবই কম খাওয়া দরকার। এ খাবারে থাইরয়েডের সমস্যা বাড়বে। শরীর ক্রমশ খারাপ হতে থাকবে। থাইরয়েড গ্রন্থির ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। এর পরিবর্তে ভেষজ কিংবা তাজা ফলের রস খেতে পারেন।