Dhaka 11:03 pm, Friday, 30 May 2025

প্রিয়জনের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে

সুস্থতার পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রথম ধাপ।

চিকিৎসক ডা. তাসনিম জারা সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রিয়জনদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ প্রদান করেছেন। তাঁর মতে, মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়ে সচেতনতা ও সহমর্মিতাপূর্ণ আচরণই হতে পারে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মানুষকে সুস্থতার পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রথম ধাপ।তাসনিম বলেন, ‘মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মানুষ কী বলছে, সেটা কেবল শোনা নয়, বোঝার চেষ্টা করুন।’ অনেক সময় মানুষ চায় না আপনি সমাধান দিন।

শুধু চায় কেউ মনোযোগ দিয়ে শুনুক। তার সাথে মন খুলে কথা বলুন। একসাথে হাঁটার সময় অথবা সাইকেল চালাতে গিয়ে তার সমস্যা সম্পর্কে জানতে চান।তাসনিমের মতে, কোথাও ঘুরতে যাওয়া, গান শোনা বা মুভি দেখার সময় তাকে ডাকুন, তার পরামর্শ চান। এতে সে মনে করবে, তার বন্ধুরা তাকে ভুলে যায়নি। মনে রেখেছে। এতে সে ভালো অনুভব করবে। তাসনিম জারার মতে, মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা কোনো লজ্জার বিষয় নয়। বরং সচেতনতা, সহানুভূতি ও সহযোগিতা—এই তিনটি বিষয়ই একটি মানসিকভাবে সুস্থ সমাজ গঠনের ভিত্তি।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

প্রিয়জনের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে

Update Time : 02:44:43 pm, Thursday, 1 May 2025

চিকিৎসক ডা. তাসনিম জারা সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রিয়জনদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ প্রদান করেছেন। তাঁর মতে, মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়ে সচেতনতা ও সহমর্মিতাপূর্ণ আচরণই হতে পারে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মানুষকে সুস্থতার পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রথম ধাপ।তাসনিম বলেন, ‘মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মানুষ কী বলছে, সেটা কেবল শোনা নয়, বোঝার চেষ্টা করুন।’ অনেক সময় মানুষ চায় না আপনি সমাধান দিন।

শুধু চায় কেউ মনোযোগ দিয়ে শুনুক। তার সাথে মন খুলে কথা বলুন। একসাথে হাঁটার সময় অথবা সাইকেল চালাতে গিয়ে তার সমস্যা সম্পর্কে জানতে চান।তাসনিমের মতে, কোথাও ঘুরতে যাওয়া, গান শোনা বা মুভি দেখার সময় তাকে ডাকুন, তার পরামর্শ চান। এতে সে মনে করবে, তার বন্ধুরা তাকে ভুলে যায়নি। মনে রেখেছে। এতে সে ভালো অনুভব করবে। তাসনিম জারার মতে, মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা কোনো লজ্জার বিষয় নয়। বরং সচেতনতা, সহানুভূতি ও সহযোগিতা—এই তিনটি বিষয়ই একটি মানসিকভাবে সুস্থ সমাজ গঠনের ভিত্তি।