Dhaka 2:50 pm, Friday, 23 May 2025

কৌশানীর ঘুমহীন রাত

নতুন ছবির মুক্তি নিয়ে উচ্ছ্বসিত।

নতুন ছবির মুক্তি নিয়ে উচ্ছ্বসিত কৌশানী মুখার্জি। তার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল পরিচালক সৃজিত মুখার্জির সঙ্গে কাজ করার। অবশেষে সেটা হলো ‘কিলবিল সোসাইটি’-তে। কৌশানী বলেন, এসভিএফ’র সঙ্গে প্রায় আট বছর পর কাজ করলাম। সলিড কামব্যাক। ছবিটার নারীকেন্দ্রিক কাহিনী। এ ছবিতে কাজের প্রস্তাব প্রসঙ্গে কৌশানী বলেন, ঝড় যেভাবে আসে, সেইভাবে কিছু না বলে সৃজিত নামের ঝড় আসে আমার জীবনে। একদিন দুপুরে ফোন আসে সৃজিত দার। জিজ্ঞেস করেন, এই তোর অনস্ক্রিন চুমু খেতে সমস্যা আছে।

এটা এ রকম দৃশ্য নয় যে, সব ছবিতে করে থাকি। এদিকে, তখন সৃজিত কৌশানীর সঙ্গে স্ক্রিপ্ট নিয়ে বসতে চান। পুরো স্ক্রিপ্ট শোনার পর অভিনেত্রী হিসেবে লোভেই না করতে পারেননি। অন্যদিকে, শুটের দিন হাত-পা ঠাণ্ডা ছিল কৌশানীর। তিনি বলেন, সেদিন আমার শুধু ওই চুমুর দৃশ্যটাই ছিল। আগের দিন রাতভর টেনশনে ছিলাম। ঘুমহীন রাত পার করি। এই ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য মুম্বই থেকে একজন ইন্টিমেসি কো-অর্ডিনেটর আনা হয়েছিল। তার নাম আস্থা। তিনি, আমি, পরম দা আর সৃজিত দার সঙ্গে আলাদা করে সেশন করেছিলেন। খুব টেকনিক্যালি বিষয়টা করা হয়। এই প্রথমবার বাংলা ছবিতে কোনো ইন্টিমেসি কো-অর্ডিনেটরের সাহায্য নেয়া হলো। তবে, একটা ছবিতে চুমু খেয়েছি বলে সব ছবিতে রাজি হয়ে যাবো- তেমনটা নয়। তার জন্য স্ক্রিপ্টে দম থাকতে হবে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

কৌশানীর ঘুমহীন রাত

Update Time : 12:38:53 pm, Sunday, 13 April 2025

নতুন ছবির মুক্তি নিয়ে উচ্ছ্বসিত কৌশানী মুখার্জি। তার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল পরিচালক সৃজিত মুখার্জির সঙ্গে কাজ করার। অবশেষে সেটা হলো ‘কিলবিল সোসাইটি’-তে। কৌশানী বলেন, এসভিএফ’র সঙ্গে প্রায় আট বছর পর কাজ করলাম। সলিড কামব্যাক। ছবিটার নারীকেন্দ্রিক কাহিনী। এ ছবিতে কাজের প্রস্তাব প্রসঙ্গে কৌশানী বলেন, ঝড় যেভাবে আসে, সেইভাবে কিছু না বলে সৃজিত নামের ঝড় আসে আমার জীবনে। একদিন দুপুরে ফোন আসে সৃজিত দার। জিজ্ঞেস করেন, এই তোর অনস্ক্রিন চুমু খেতে সমস্যা আছে।

এটা এ রকম দৃশ্য নয় যে, সব ছবিতে করে থাকি। এদিকে, তখন সৃজিত কৌশানীর সঙ্গে স্ক্রিপ্ট নিয়ে বসতে চান। পুরো স্ক্রিপ্ট শোনার পর অভিনেত্রী হিসেবে লোভেই না করতে পারেননি। অন্যদিকে, শুটের দিন হাত-পা ঠাণ্ডা ছিল কৌশানীর। তিনি বলেন, সেদিন আমার শুধু ওই চুমুর দৃশ্যটাই ছিল। আগের দিন রাতভর টেনশনে ছিলাম। ঘুমহীন রাত পার করি। এই ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য মুম্বই থেকে একজন ইন্টিমেসি কো-অর্ডিনেটর আনা হয়েছিল। তার নাম আস্থা। তিনি, আমি, পরম দা আর সৃজিত দার সঙ্গে আলাদা করে সেশন করেছিলেন। খুব টেকনিক্যালি বিষয়টা করা হয়। এই প্রথমবার বাংলা ছবিতে কোনো ইন্টিমেসি কো-অর্ডিনেটরের সাহায্য নেয়া হলো। তবে, একটা ছবিতে চুমু খেয়েছি বলে সব ছবিতে রাজি হয়ে যাবো- তেমনটা নয়। তার জন্য স্ক্রিপ্টে দম থাকতে হবে।