Dhaka 10:40 pm, Friday, 9 May 2025

ছুটি শেষে ফিরেছে ৪১.৪৯ শতাংশ পোশাক কারখানা

বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত পোশাক কারখানা ।

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে টানা ছুটির ফাঁদে পড়েছে দেশের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত পোশাক কারখানাগুলো। ঈদের ছুটি শেষে কিছু কারখানা খুললেও অধিকাংশই বন্ধ রয়েছে। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ২ হাজার ১০৪টি সক্রিয় পোশাক কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে গতকাল পর্যন্ত উৎপাদনে ফিরেছে ৮৭৩টি, যা মোট কারখানার ৪১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। বাকি ১ হাজার ২৩১টি অর্থাৎ ৫৮ দশমিক ৫১ শতাংশ পোশাক কারখানা বর্তমানে বন্ধ রয়েছে।

বিজিএমইএর দেয়া অঞ্চলভিত্তিক খোলা-বন্ধের চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের ৮৫৪টি পোশাক কারখানার মধ্যে মাত্র ৩২৮টি খোলা হয়েছে, বন্ধ রয়েছে ৫২৬টি। অর্থাৎ মাত্র ৩৮ দশমিক ৪১ শতাংশ কারখানা উৎপাদনে ফিরেছে।নারায়ণগঞ্জ শিল্পাঞ্চলে মোট ১৮৮টি পোশাক কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ৯৮টি চালু করা হয়েছে, যা মোট কারখানার ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ। বন্ধ রয়েছে ৯০টি পোশাক কারখানা।ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত ৩২১টি পোশাক কারখানার মধ্যে ১০৭টি চালু করা হয়েছে, বাকিগুলো ছুটিতে রয়েছে। খোলা কারখানার হার ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।চট্টগ্রাম অঞ্চলে রয়েছে মোট ৩৩৮টি পোশাক কারখানা। এর মধ্যে ১২৫টি চালু হয়েছে, যা মোট কারখানার ৩৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। বন্ধ রয়েছে ২১৩টি কারখানা।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

ছুটি শেষে ফিরেছে ৪১.৪৯ শতাংশ পোশাক কারখানা

Update Time : 10:55:47 am, Monday, 7 April 2025

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে টানা ছুটির ফাঁদে পড়েছে দেশের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত পোশাক কারখানাগুলো। ঈদের ছুটি শেষে কিছু কারখানা খুললেও অধিকাংশই বন্ধ রয়েছে। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ২ হাজার ১০৪টি সক্রিয় পোশাক কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে গতকাল পর্যন্ত উৎপাদনে ফিরেছে ৮৭৩টি, যা মোট কারখানার ৪১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। বাকি ১ হাজার ২৩১টি অর্থাৎ ৫৮ দশমিক ৫১ শতাংশ পোশাক কারখানা বর্তমানে বন্ধ রয়েছে।

বিজিএমইএর দেয়া অঞ্চলভিত্তিক খোলা-বন্ধের চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের ৮৫৪টি পোশাক কারখানার মধ্যে মাত্র ৩২৮টি খোলা হয়েছে, বন্ধ রয়েছে ৫২৬টি। অর্থাৎ মাত্র ৩৮ দশমিক ৪১ শতাংশ কারখানা উৎপাদনে ফিরেছে।নারায়ণগঞ্জ শিল্পাঞ্চলে মোট ১৮৮টি পোশাক কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ৯৮টি চালু করা হয়েছে, যা মোট কারখানার ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ। বন্ধ রয়েছে ৯০টি পোশাক কারখানা।ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত ৩২১টি পোশাক কারখানার মধ্যে ১০৭টি চালু করা হয়েছে, বাকিগুলো ছুটিতে রয়েছে। খোলা কারখানার হার ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।চট্টগ্রাম অঞ্চলে রয়েছে মোট ৩৩৮টি পোশাক কারখানা। এর মধ্যে ১২৫টি চালু হয়েছে, যা মোট কারখানার ৩৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। বন্ধ রয়েছে ২১৩টি কারখানা।