বিষয়টি নিয়ে তাঁর স্বামী সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জিয়াউল কাদেরের সঙ্গে পরামর্শ করতে আসেন তিনি। কিছুদিন ধরে তাঁর মাথায় ঘুরছিল যেখানেই তিনি থাকেন, সেখান থেকে কী উপায়ে নিজের কর্মীদের মনিটর করা যায়? তাই স্ত্রীকে পরামর্শ দিয়ে বললেন, সম্ভব হলে কর্মীদের মনিটরিংয়ের জন্য একটি স্মার্ট অ্যাপস তৈরি করা দরকার।কিন্তু কী বিষয়ে অ্যাপস তৈরি করব, তা ভেবে পাচ্ছিলাম না। এ কথা শেয়ার করি আমার স্বামী জিয়াউল কাদেরের সঙ্গে। তখন তিনি আমাকে বলেন, আমিও তো ভাবছি একটি অ্যাপস তৈরি করা যায় কি না। এমন একটি অ্যাপস হবে, যেটি দিয়ে আমাদের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে মনিটর করা যাবে।’ শেষে জিয়াউল তাঁর পরিকল্পনা জানালে প্রথমে বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে স্টাডি শুরু করে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাজ আরম্ভ করে আগস্টে শেষ করেন। প্রতিদিন স্বামীকে পাশে বসিয়েই অ্যাপসের কাজ করতেন সিমু। জিয়াউল তাঁর যে পরিকল্পনা বলতেন, অ্যাপসে সিমু তা বাস্তবায়ন করেছেন।
