
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, নিহত নাজমুল স্ত্রী ও চার বছরের সন্তান নাদিয়াকে নিয়ে দেওয়ান বাড়ি এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে ঘর জামাই ছিল। স্ত্রী স্থানীয় একটি পোষাক কারখানায় চাকরি করত। শনিবার রাতে স্ত্রী সন্তান নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লে রাত সাড়ে এগারোটার দিকে মাদকাসক্ত নাজমুল ঘুমন্ত স্ত্রী খাদিজাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার পর ৪ বছরের সন্তান নাদিয়াকেও একইভাবে হত্যা করে। এরপর নিজে ঘরের আড়ার সঙ্গে ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করে। খবর পেয়ে সকালে ঘটনাস্থল থেকে কাশিমপুর থানা পুলিশ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।কাশিমপুর থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, নিহত নাজমুল বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়িতে ঘরজামাই থাকতো। ধারণা করা হচ্ছে, স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যা করেছেন। মরদহ তিনটি মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।