Dhaka 6:19 pm, Friday, 21 March 2025

চিকনি চামেলি গান নিয়ে আপত্তি শ্রেয়ার

সংগীতশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল।

বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফের ক্যারিয়ারের অন্যতম হিট গান ‘অগ্নিপথ’ সিনেমার ‘চিকনি চামেলি’। সেই গানের কণ্ঠ দিয়েছিলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল। গানের সঙ্গে ক্যাটরিনা পর্দায় যে হিল্লোল তোলেন, তাতে বুঁদ হয় আসমুদ্রহিমাচল। এত বছর পার হয়ে গেলেও এখনো সমান জনপ্রিয় সেই গান। যে কোনো অনুষ্ঠানে শ্রেয়াকে যেমন গাইতে হয়, তেমনই ক্যাটরিনার ক্যারিয়ারের সঙ্গেও জুড়ে গেছে ‘চিকনি চামেলি’ গান। যদিও এই গান নিয়ে নিজেই বিব্রত শ্রেয়া ঘোষাল। বেশ কিছু আপত্তিও রয়েছে তার। সে কথাই জানালেন কণ্ঠশিল্পী।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শ্রেয়া বলেন, তার হাতে এমন দ্বৈত অর্থের সব গান আছে, যেগুলো কোনোটা অশ্লীল, আবার কোনোটা লাস্যের সীমারেখায় দাঁড়িয়ে।  গায়িকা বলেন, যখন দেখি ৫-৬ বছরের বাচ্চারা আমার এই গানগুলো গায়, আমি খুব বিব্রত বোধ করি। আসলে ওরা মানে না বুঝেই গানটা গায়। কারণ ওই গানগুলোতে মেয়েদের খানিক পণ্য করে দেখানোর চেষ্টা চলে।সে জন্য এখন শ্রেয়া গান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সচেতন। এমন কোনো গান বাছেন না, যেখানে নারীদের ছোট করা হয়। তাই গানের কথা নিয়ে তিনি এখন সচেতন। তবে একই সঙ্গে শ্রেয়া মনে করেন, লাস্য বা কাম নিয়ে লেখা কিছু খারাপ নয়। তবে এ ধরনের গান যদি মেয়েরা লিখতেন, তা হলে হয়তো অনেক বেশি সতর্ক হয়ে লিখতেন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

চিকনি চামেলি গান নিয়ে আপত্তি শ্রেয়ার

Update Time : 02:24:13 pm, Thursday, 27 February 2025

বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফের ক্যারিয়ারের অন্যতম হিট গান ‘অগ্নিপথ’ সিনেমার ‘চিকনি চামেলি’। সেই গানের কণ্ঠ দিয়েছিলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল। গানের সঙ্গে ক্যাটরিনা পর্দায় যে হিল্লোল তোলেন, তাতে বুঁদ হয় আসমুদ্রহিমাচল। এত বছর পার হয়ে গেলেও এখনো সমান জনপ্রিয় সেই গান। যে কোনো অনুষ্ঠানে শ্রেয়াকে যেমন গাইতে হয়, তেমনই ক্যাটরিনার ক্যারিয়ারের সঙ্গেও জুড়ে গেছে ‘চিকনি চামেলি’ গান। যদিও এই গান নিয়ে নিজেই বিব্রত শ্রেয়া ঘোষাল। বেশ কিছু আপত্তিও রয়েছে তার। সে কথাই জানালেন কণ্ঠশিল্পী।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শ্রেয়া বলেন, তার হাতে এমন দ্বৈত অর্থের সব গান আছে, যেগুলো কোনোটা অশ্লীল, আবার কোনোটা লাস্যের সীমারেখায় দাঁড়িয়ে।  গায়িকা বলেন, যখন দেখি ৫-৬ বছরের বাচ্চারা আমার এই গানগুলো গায়, আমি খুব বিব্রত বোধ করি। আসলে ওরা মানে না বুঝেই গানটা গায়। কারণ ওই গানগুলোতে মেয়েদের খানিক পণ্য করে দেখানোর চেষ্টা চলে।সে জন্য এখন শ্রেয়া গান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সচেতন। এমন কোনো গান বাছেন না, যেখানে নারীদের ছোট করা হয়। তাই গানের কথা নিয়ে তিনি এখন সচেতন। তবে একই সঙ্গে শ্রেয়া মনে করেন, লাস্য বা কাম নিয়ে লেখা কিছু খারাপ নয়। তবে এ ধরনের গান যদি মেয়েরা লিখতেন, তা হলে হয়তো অনেক বেশি সতর্ক হয়ে লিখতেন।