
অমর একুশে বইমেলা এখন একেবারেই শেষ সময়ে চলে এসেছে। আর মাত্র চার দিন পরই শেষ হবে মাসব্যাপী বইয়ের উৎসব। শেষ সময়ে মেলায় প্রতিদিনই অসংখ্য পাঠকের আনাগোনা দেখা যাচ্ছে। প্রকাশকরা আশা করছেন বইয়ের বিক্রিও শেষ সময়ে বাড়বে।
বইমেলায় এবার অনেক প্রকাশনা সংস্থা প্রথমবারের মতো অংশ নিয়েছে। এমন প্রকাশকরা জানিয়েছেন, বইমেলায় তারা প্রথমবার অংশ নিলেও আশানুরূপ বই বিক্রি করতে পারেননি।বইমেলায় অনেক বছর ধরে নিয়মিত অংশ নিচ্ছে বলাকা প্রকাশন। এর প্রকাশক শরীফা বুলবুল বলেন, এবার দর্শনার্থীর অনেক বেশি কিন্তু বইয়ের ক্রেতা কম। গত শুক্র ও শনিবার মেলায় প্রচুর লোক সমাগম হলেও ক্রেতা কম ছিল। তার ওপর বৃষ্টিও বিক্রিতে বিঘ্ন ঘটিয়েছে। আমরা আশা করছি, যে কদিন আছে সে কদিন বইয়ের প্রকৃত পাঠকরা আসবেন। বই কিনবেন, প্রিয়জনকে উপহার দেবেন ।বিকালে বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় ‘জন-আকাঙ্খার নাট্যকলা-যাত্রা : ঐতিহ্যের পরম্পরায় জাতীয়তাবাদী শিল্পরীতি এবং অমলেন্দু বিশ্বাস’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। তার অভিনয় জীবনের প্রারম্ভে রয়েছে নগরকেন্দ্রিক শিক্ষিত মধ্যবিত্ত পরিমণ্ডলে দীর্ঘ এগারো বছরের আধুনিক থিয়েটার চর্চার অভিজ্ঞতা। আধুনিক নাট্যচর্চার জ্ঞানতাত্ত্বিক ও সাংগঠনিক পরিসরেও ছিল তার নিবিড় যোগাযোগ। সভাপতির বক্তব্যে মিলনকান্তি দে বলেন, যাত্রাশিল্পের মানসপুত্র হিসাবে অভিহিত করা যায় অমলেন্দু বিশ্বাসকে। ।