Dhaka 9:13 pm, Tuesday, 20 May 2025

সৈয়দারবালী খাল উদ্ধার কার্যক্রম শুরু

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মাদারীপুর পৌরসভার প্রশাসক ও উপ-সচিব মো. হাবিবুল আলমের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় মাদারীপুর পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের সৈয়দারবালী এলাকার মাতুব্বর বাড়ি মসজিদ থেকে ঋষিবাড়ি পর্যন্ত দুই কিলোমিটার খালটির পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গুঁড়িয়ে দেয়া হয় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনা।ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, খালটি প্রায় ৩০ বছর যাবত অবৈধ দখল হওয়ায় পানি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে একটু বৃষ্টিতে সৈদারবাবালী, পানিছত্র ও শকুনী এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে প্রায় ১০ হাজার পরিবার বর্ষা মৌসুমে পানিবন্দি হয়ে পড়ে। দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযানে প্রশাসন।

এ সময় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেবক মন্ডল, মাদারীপুর পৌরসভার পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার আবু আহমদ ফিরোজ ইলিয়াস, মেডিকেল অফিসার ডা. হরষিত বিশ্বাস, নগর পরিকল্পনাবিদ আরাফাত জামানসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।মাদারীপুর পৌরসভার প্রশাসক ও উপ-সচিব মো. হাবিবুল আলম বলেন, ‘শত বছরের ঐতিহ্যবাহী ‘সৈয়দারবালী খাল’টি অবৈধভাবে দখল হয়ে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এতে দীর্ঘদিন যাবত এই এলাকার মানুষ জলাবদ্ধ থাকতো। এজন্য খালের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।’

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

সৈয়দারবালী খাল উদ্ধার কার্যক্রম শুরু

Update Time : 07:46:43 pm, Monday, 27 January 2025

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মাদারীপুর পৌরসভার প্রশাসক ও উপ-সচিব মো. হাবিবুল আলমের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় মাদারীপুর পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের সৈয়দারবালী এলাকার মাতুব্বর বাড়ি মসজিদ থেকে ঋষিবাড়ি পর্যন্ত দুই কিলোমিটার খালটির পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গুঁড়িয়ে দেয়া হয় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনা।ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, খালটি প্রায় ৩০ বছর যাবত অবৈধ দখল হওয়ায় পানি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে একটু বৃষ্টিতে সৈদারবাবালী, পানিছত্র ও শকুনী এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে প্রায় ১০ হাজার পরিবার বর্ষা মৌসুমে পানিবন্দি হয়ে পড়ে। দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযানে প্রশাসন।

এ সময় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেবক মন্ডল, মাদারীপুর পৌরসভার পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার আবু আহমদ ফিরোজ ইলিয়াস, মেডিকেল অফিসার ডা. হরষিত বিশ্বাস, নগর পরিকল্পনাবিদ আরাফাত জামানসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।মাদারীপুর পৌরসভার প্রশাসক ও উপ-সচিব মো. হাবিবুল আলম বলেন, ‘শত বছরের ঐতিহ্যবাহী ‘সৈয়দারবালী খাল’টি অবৈধভাবে দখল হয়ে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এতে দীর্ঘদিন যাবত এই এলাকার মানুষ জলাবদ্ধ থাকতো। এজন্য খালের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।’