Dhaka 1:20 am, Saturday, 15 March 2025

বনশ্রীতে ডাকাতি : গ্রেপ্তার আমিনুল

ডাকাতির ঘটনায় অস্ত্রের যোগানদাতা

রাজধানীর বনশ্রীতে সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ছয় ডাকাতের মধ্যে একজন হলেন আমিনুল মৃধা (২৮)। তার বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায়। তার বাবার নাম ইকবাল মৃধা। আমিনুল নিষিদ্ধ ঘোষিত উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন। পূর্বেও ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আমিনুল।শনিবার (৮ মার্চ) ডাকাতদের গণমাধ্যমের সামনে হাজির করা হলে আমিনুলের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড আরও প্রকাশ্যে আসে।

স্থানীয়দের তথ্য অনুযায়ী, আমিনুল এর আগেও একাধিক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর আমিনুলসহ ৭ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। বিভিন্ন স্থানে ডাকাতির ঘটনায় অস্ত্রের যোগানদাতা ছিলেন এই আমিনুল। এমনকি পটুয়াখালীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জবানবন্দিতে অস্ত্রের যোগানদাতা হিসেবে নিজের নাম উল্লেখ করে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন তিনি।

জানা গেছে, আমিনুল দিনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও রাতে হয়ে উঠতেন দুর্ধর্ষ ডাকাত। তিনি আন্তঃবিভাগীয় ডাকাত দলের অন্যতম সদস্য। বাউফলে তিনি আওয়ামী লীগের কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ছিলেন। এ বিষয়ে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুল ইসলাম বলেন, “আমিনুল পেশাদার ডাকাত এবং তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।”

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

বনশ্রীতে ডাকাতি : গ্রেপ্তার আমিনুল

Update Time : 05:02:03 pm, Sunday, 9 March 2025

রাজধানীর বনশ্রীতে সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ছয় ডাকাতের মধ্যে একজন হলেন আমিনুল মৃধা (২৮)। তার বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায়। তার বাবার নাম ইকবাল মৃধা। আমিনুল নিষিদ্ধ ঘোষিত উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন। পূর্বেও ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আমিনুল।শনিবার (৮ মার্চ) ডাকাতদের গণমাধ্যমের সামনে হাজির করা হলে আমিনুলের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড আরও প্রকাশ্যে আসে।

স্থানীয়দের তথ্য অনুযায়ী, আমিনুল এর আগেও একাধিক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর আমিনুলসহ ৭ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। বিভিন্ন স্থানে ডাকাতির ঘটনায় অস্ত্রের যোগানদাতা ছিলেন এই আমিনুল। এমনকি পটুয়াখালীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জবানবন্দিতে অস্ত্রের যোগানদাতা হিসেবে নিজের নাম উল্লেখ করে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন তিনি।

জানা গেছে, আমিনুল দিনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও রাতে হয়ে উঠতেন দুর্ধর্ষ ডাকাত। তিনি আন্তঃবিভাগীয় ডাকাত দলের অন্যতম সদস্য। বাউফলে তিনি আওয়ামী লীগের কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ছিলেন। এ বিষয়ে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুল ইসলাম বলেন, “আমিনুল পেশাদার ডাকাত এবং তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।”