
দেশের পুঁজিবাজারে সূচকে নিম্নমুখিতা থাকলেও লেনদেন বেড়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স কমেছে দশমিক ৪৬ শতাংশ। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের ডিএসইএক্স সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ২২৬ পয়েন্ট।
এছাড়া গত সপ্তাহে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১ হাজার ৯০২ পয়েন্ট। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গত সপ্তাহে ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১ হাজার ১৬৫ পয়েন্ট।সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে ব্র্যাক ব্যাংক, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, রবি আজিয়াটা, ন্যাশনাল ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার।ডিএসইতে ৯টি বাদে বাকি সব খাতের শেয়ারেই নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে। এর মধ্যে টেলিকম খাতের শেয়ারে সবচেয়ে বেশি ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে। এরপর সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক রিটার্ন ছিল সিমেন্ট খাতে ২ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং পাট খাতে ২ দশমিক ২৩ শতাংশ। এছাড়া সিরামিক খাতে ৪ দশমিক ৫৭, সেবা ও আবাসন খাতে ২ দশমিক ৩৬ এবং পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতে ১ দশমিক ৪ শতাংশ ইতিবাচক রিটার্ন এসেছে।