Dhaka 8:27 am, Sunday, 16 March 2025

বাংলাদেশে বন্যার জন্য ডুম্বুর বাঁধ খোলা দায়ী নয়: ভারত

  • Reporter Name
  • Update Time : 01:09:43 pm, Thursday, 22 August 2024
  • 49 Time View

ভারত ও বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় চলমান বন্যা পরিস্থিতির জন্য ত্রিপুরার গোমতী নদীর বাঁধ খুলে দেওয়া নিয়ে যে আলোচনা চলছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভারতের পররাষ্ট মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে। খবর বিবিসির।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত গোমতী নদী সংলগ্ন অঞ্চলে এ বছরের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে।

বাংলাদেশে বন্যার প্রাথমিক কারণ, বাঁধের ভাটি অংশের অববাহিকায় এই বিপুল পানিপ্রবাহ। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ডুম্বুর বাঁধটির অবস্থান সীমান্ত থেকে।

ডুম্বুর জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের এই বাঁধ থেকে যে শক্তি উৎপাদন হয়, তার সুবিধাভোগী বাংলাদেশও। বলা হচ্ছে, এখান থেকে বাংলাদেশ ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নেয়।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী থাকায় দুই দেশের জন্যই বন্যা এমন একটি সমস্যা, যা জনগণের জীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে। এ সমস্যা সমাধানে দ্বিপাক্ষিক পরামর্শ প্রয়োজন বলেও এখানে উল্লেখ করা হয়।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

বাংলাদেশে বন্যার জন্য ডুম্বুর বাঁধ খোলা দায়ী নয়: ভারত

Update Time : 01:09:43 pm, Thursday, 22 August 2024

ভারত ও বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় চলমান বন্যা পরিস্থিতির জন্য ত্রিপুরার গোমতী নদীর বাঁধ খুলে দেওয়া নিয়ে যে আলোচনা চলছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভারতের পররাষ্ট মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে। খবর বিবিসির।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত গোমতী নদী সংলগ্ন অঞ্চলে এ বছরের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে।

বাংলাদেশে বন্যার প্রাথমিক কারণ, বাঁধের ভাটি অংশের অববাহিকায় এই বিপুল পানিপ্রবাহ। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ডুম্বুর বাঁধটির অবস্থান সীমান্ত থেকে।

ডুম্বুর জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের এই বাঁধ থেকে যে শক্তি উৎপাদন হয়, তার সুবিধাভোগী বাংলাদেশও। বলা হচ্ছে, এখান থেকে বাংলাদেশ ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নেয়।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী থাকায় দুই দেশের জন্যই বন্যা এমন একটি সমস্যা, যা জনগণের জীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে। এ সমস্যা সমাধানে দ্বিপাক্ষিক পরামর্শ প্রয়োজন বলেও এখানে উল্লেখ করা হয়।