সেই চিন্তা থেকেই করতে থাকেন বাঁশের কাজ, যে বাঁশ আজ তাঁকে স্বাবলম্বী করেছে।তাঁর বাবা আব্দুল ওয়াহেদ বন বিভাগে কাজ করতেন। তিনি বাঁশ ও কাঠ দিয়ে শৌখিন জিনিসপত্র তৈরি করতে পারতেন।নিজ জেলার চাহিদা মিটিয়ে এসব পণ্য বগুড়া, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, রংপুর, ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করেন। চাহিদামতো আগেই তাঁকে অর্ডার দেন গ্রাহকরা। এরপর নিখুঁতভাবে তৈরি করেন এসব পণ্য। যেকোনো নকশা বা ছবিও এঁকে দেন।মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘প্রায় ৩০ বছর ধরে বাঁশ দিয়ে শখের বশে নানা কিছু বানাতাম। করোনার সময় এটাকে পেশা হিসেবে নিই। শুরুতে কষ্ট করতে হয়েছে। ধীরে ধীরে পণ্যের চাহিদা বাড়তে থাকে। এখন মাসে প্রায় ৫০ হাজার টাকা আয় করছি। পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ব্যবসাটা আরো বড় পরিসরে শুরু করতে পারতাম।
