Dhaka 5:51 pm, Saturday, 15 March 2025

যৌতুকের দাবিতে গর্ভবতী স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

জামালপুরে যৌতুকের দাবিতে গর্ভবতী স্ত্রী তাহমিনা জান্নাতকে হত্যার দায়ে স্বামী উজ্জ্বল মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে মামলার আরও ১২ আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে।

জামালপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বৃহস্পতিবার দুপুরে এই আদেশ দেন বলে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফজলুল হক জানান।দণ্ডিত উজ্জ্বল মিয়া ওরফে উজ্জ্বল মাহমুদ (২৮) জামালপুর সদরের দেউলিয়াবাড়ি গ্রামের মজনু মিয়ার ছেলে।

অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় ১২ আসামিকে এ মামলা থেকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন বিচারক। পাশাপাশি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফজলুল হক বলেন, ৫ লাখ টাকা যৌতুক না পেয়ে ২০২৩ সালের ১৮ এপ্রিল রাতে উজ্জ্বল মিয়া তার গর্ভবতী স্ত্রী তাহমিনা জান্নাতকে পিটিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনার পরদিন তাহমিনার বাবা ইব্রাহিম খলিল বাদী হয়ে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে সব আসামির উপস্থিতিতে বিচারক এ আদেশ দেন বলে জানান তিনি।

 

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

যৌতুকের দাবিতে গর্ভবতী স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

Update Time : 06:06:33 pm, Thursday, 2 January 2025
জামালপুরে যৌতুকের দাবিতে গর্ভবতী স্ত্রী তাহমিনা জান্নাতকে হত্যার দায়ে স্বামী উজ্জ্বল মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে মামলার আরও ১২ আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে।

জামালপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বৃহস্পতিবার দুপুরে এই আদেশ দেন বলে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফজলুল হক জানান।দণ্ডিত উজ্জ্বল মিয়া ওরফে উজ্জ্বল মাহমুদ (২৮) জামালপুর সদরের দেউলিয়াবাড়ি গ্রামের মজনু মিয়ার ছেলে।

অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় ১২ আসামিকে এ মামলা থেকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন বিচারক। পাশাপাশি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফজলুল হক বলেন, ৫ লাখ টাকা যৌতুক না পেয়ে ২০২৩ সালের ১৮ এপ্রিল রাতে উজ্জ্বল মিয়া তার গর্ভবতী স্ত্রী তাহমিনা জান্নাতকে পিটিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনার পরদিন তাহমিনার বাবা ইব্রাহিম খলিল বাদী হয়ে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে সব আসামির উপস্থিতিতে বিচারক এ আদেশ দেন বলে জানান তিনি।