Dhaka 9:06 am, Tuesday, 3 June 2025

টেকনাফ থেকে বিপুল গ্রেনেড ও গোলাবারুদ উদ্ধার

উদ্ধার হওয়া গ্রেনেড ও গোলাবারুদ

কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে বিপুল সংখ্যক গ্রেনেড ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার (৩১ মে) ভোররাতে টেকনাফের হ্নীলা দমদমিয়া ন্যাচারপার্ক এলাকায় যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে বিস্ফোরকগুলো উদ্ধার করে পুলিশ ও কোস্ট গার্ড।জানা গেছে, অস্ত্রের চোরাচালান মজুদের খবর পেয়ে পুলিশ ও কোস্ট গার্ড যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় অভিযানে ১০টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ১০টি গ্রেনেড ফিউজ, ২৭ রাউন্ড রাইফলের তাজাগুলি ও পিস্তলের তাজাগুলি ২ রাউন্ড এবং দেশীয় মদ উদ্ধার করা হয়। তবে এ সময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী। তিনি জানান, বিস্ফোরক জব্দ করা হলেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত এবং এসব বিস্ফোরক কোনো জায়গা থেকে এসেছে, কি উদ্দেশ্যে নিয়ে আসা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিস্ফোরকের চালানটি মিয়ানমারের দংখাল হয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করে। পরে সেগুলো টেকনাফের জালিয়ারদ্বীপ হয়ে হ্নীলার দমদমিয়া ন্যাচারপার্ক এলাকায় একটি পুকুরে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা হয়। যেখান থেকে অভিযানে উদ্ধার করা হয়। এর সঙ্গে রোহিঙ্গাদের একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জড়িত বলে জানা গেছে। এর আগেও বিভিন্ন ভারী অস্ত্রের চালান উদ্ধার করা হয় টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে। যেগুলো প্রবেশ করে মিয়ানমার থেকে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

টেকনাফ থেকে বিপুল গ্রেনেড ও গোলাবারুদ উদ্ধার

Update Time : 11:28:12 am, Sunday, 1 June 2025

কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে বিপুল সংখ্যক গ্রেনেড ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার (৩১ মে) ভোররাতে টেকনাফের হ্নীলা দমদমিয়া ন্যাচারপার্ক এলাকায় যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে বিস্ফোরকগুলো উদ্ধার করে পুলিশ ও কোস্ট গার্ড।জানা গেছে, অস্ত্রের চোরাচালান মজুদের খবর পেয়ে পুলিশ ও কোস্ট গার্ড যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় অভিযানে ১০টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ১০টি গ্রেনেড ফিউজ, ২৭ রাউন্ড রাইফলের তাজাগুলি ও পিস্তলের তাজাগুলি ২ রাউন্ড এবং দেশীয় মদ উদ্ধার করা হয়। তবে এ সময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী। তিনি জানান, বিস্ফোরক জব্দ করা হলেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত এবং এসব বিস্ফোরক কোনো জায়গা থেকে এসেছে, কি উদ্দেশ্যে নিয়ে আসা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিস্ফোরকের চালানটি মিয়ানমারের দংখাল হয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করে। পরে সেগুলো টেকনাফের জালিয়ারদ্বীপ হয়ে হ্নীলার দমদমিয়া ন্যাচারপার্ক এলাকায় একটি পুকুরে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা হয়। যেখান থেকে অভিযানে উদ্ধার করা হয়। এর সঙ্গে রোহিঙ্গাদের একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জড়িত বলে জানা গেছে। এর আগেও বিভিন্ন ভারী অস্ত্রের চালান উদ্ধার করা হয় টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে। যেগুলো প্রবেশ করে মিয়ানমার থেকে।