
১. আপনারা যদি জুটি না হতেন, তবুও কি ভালো বন্ধু হতে পারতেন?এই প্রশ্নটি মূলত সম্পর্কের গভীর বন্ধুত্বের ভিত্তি যাচাই করে। সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার আগেই যদি আপনারা একে অপরকে বন্ধু হিসেবে চিনতেন, তবে সেটা অনেক বড় ইতিবাচক দিক।
২. সঙ্গীর সঙ্গে থাকলে কি আপনি নিজেকে আরও ভালোভাবে অনুভব করেন?
ভালোবাসা তখনই পরিপূর্ণ, যখন সেটা আপনাকে আরও ভালো মানুষ করে তোলে। ট্র্যাভার্সের ভাষায়, “সুস্থ সম্পর্ক আপনার মধ্যে আত্মবিশ্বাস, ইতিবাচকতা, সহানুভূতি ও বাস্তবতা এনে দিতে পারে।”
৩. যদি জানতেন আপনার সঙ্গী কখনও বদলাবেন না, তবুও কি তাঁর সঙ্গে থাকতে চাইতেন?
অনেকেই বিশ্বাস করেন, ‘সময় গেলে আমি তাঁকে আমার মতো করে বদলে ফেলব।’ কিন্তু ট্র্যাভার্স বলেন, “এটা এক ধরনের ভুল ধারণা। আপনি কাউকে বদলে ফেলার ক্ষমতা রাখেন না।”
৪. কোনো ভালো খবর পেলে প্রথমে কি সঙ্গীকেই বলতে মন চায়?
এটা একটি সম্পর্কের শক্ত ভিত বোঝার অন্যতম নিদর্শন। গবেষণা বলছে, এই অনুভূতি ‘ক্যাপিটালাইজেশন’ নামে পরিচিত, যা একে অপরের সঙ্গে সুখ ভাগাভাগির মাধ্যমে ঘনিষ্ঠতা, আস্থা ও সম্পর্কের স্থায়িত্ব বাড়ায়।