আমরা আশা করছি, আমাদের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্বাধীনতা, সমতা এবং অন্যান্য মৌলিক মানবাধিকারের মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখবে, বলা হয়েছে গুগলের বিবৃতিতে। তবে প্রস্তাবিত নতুন বুদ্ধিমত্তা আগ্নেয়াস্ত্র পরিচালনা ও যুদ্ধক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে, সে সম্পর্কি কোনো আভাস বিবৃতিতে দেয়নি গুগল। পাশাপাশি এ বুদ্ধিমত্তা কীভাবে একই সঙ্গে যুদ্ধ-সংঘাত ও মানবাধিকার রক্ষায় সহায়ক হবে- সে সম্পর্কেও বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশ্লেষকদের মতে বর্তমানে সামরিক খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চাহিদা প্রতিদিন বাড়ছে। কিন্তু যেসব কোম্পানি সামরিক খাতে ব্যবহারের উপযোগী বুদ্ধিমত্তা তৈরি করছে, সেগুলোর অধিকাংশই খুঁতযুক্ত এবং এসব বুদ্ধিমত্তার সরবরাহকৃত তথ্য ব্যবহারের ফলে অনেক সময়েই বেসমারিকদের নিহত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকি সৃষ্টি হয়।