Dhaka 5:46 pm, Wednesday, 26 March 2025

ঘুষ নেয়ায় প্রকৌশলীর পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

ঘুষ নেয়ায় প্রকৌশলীর পাঁচ বছরের কারাদণ্ড।

ঘুষ গ্রহণের দায়ে খুলনার কয়রার উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের সাবেক উপসহকারী প্রকৌশলী এস এম হাবিবুল্লাহকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়।মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় খুলনার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার পর আসামিকে আদালত থেকে কারাগারে নেয়া হয়।রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী খন্দকার মজিবর রহমান বলেন, ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল ঠিকাদারের নিকট থেকে এক লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের সময় দুদকের অভিযানে ঘুষের টাকাসহ হাতেনাতে গ্রেপ্তার হন এস এম হাবিবুল্লাহ। এ ঘটনায় দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক আবুল হাসেম বাদি হয়ে কয়রা থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক এস এম শামীম ইকবাল ২০১৫ সালের ৩১ আগস্ট এস এম হাবিবুল্লাহকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

ঘুষ নেয়ায় প্রকৌশলীর পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

Update Time : 12:47:36 am, Wednesday, 26 March 2025

ঘুষ গ্রহণের দায়ে খুলনার কয়রার উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের সাবেক উপসহকারী প্রকৌশলী এস এম হাবিবুল্লাহকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়।মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় খুলনার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার পর আসামিকে আদালত থেকে কারাগারে নেয়া হয়।রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী খন্দকার মজিবর রহমান বলেন, ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল ঠিকাদারের নিকট থেকে এক লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের সময় দুদকের অভিযানে ঘুষের টাকাসহ হাতেনাতে গ্রেপ্তার হন এস এম হাবিবুল্লাহ। এ ঘটনায় দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক আবুল হাসেম বাদি হয়ে কয়রা থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক এস এম শামীম ইকবাল ২০১৫ সালের ৩১ আগস্ট এস এম হাবিবুল্লাহকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।