Dhaka 10:39 am, Wednesday, 7 May 2025

বিশ্বজুড়ে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে জানিয়েছে

বৈশ্বিক খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ।

এফএও’র খাদ্য মূল্যসূচক মাসে দাঁড়িয়েছে ১২৮.৩ পয়েন্টে। মার্চ মাসে যা ছিল ১২৭.১। অর্থাৎ মাসিক ভিত্তিতে সূচকটি ১ শতাংশ বেড়েছে। তবে ২০২২ সালের মার্চে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর যেই উচ্চতায় পৌঁছেছিল, তার তুলনায় এখনো ১৯.৯ শতাংশ কম।রপ্তানি কমে যাওয়ায় রাশিয়ার গমের সরবরাহ সংকুচিত হয়েছে। অন্যদিকে চালের দাম বেড়েছে বিশ্বব্যাপী চাহিদা বৃদ্ধির কারণে। যুক্তরাষ্ট্রে ভুট্টার মজুতও কমে গেছে। ফলে সামগ্রিকভাবে শস্য মূল্যসূচক বেড়েছে ১.২ শতাংশ। যদিও আগের বছরের এপ্রিলের তুলনায় সূচকটি ০.৫ শতাংশ কম।

 মাংস মূল্যসূচক বেড়েছে ৩.২ শতাংশ। শুকরের মাংসের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে একইসঙ্গে গরুর মাংসে আমদানি চাহিদা বেড়েছে। দুগ্ধজাত পণ্যের মূল্যসূচক বেড়েছে ২.৪ শতাংশ, যা এক বছরে বেড়েছে ২২.৯ শতাংশ। ইউরোপে মাখনের মজুত হ্রাস পাওয়ায় রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে এ পণ্য।অন্যদিকে, পাম তেলের দাম কমে যাওয়ায় উদ্ভিজ্জ তেলের মূল্যসূচক কমেছে ২.৩ শতাংশ এবং বৈশ্বিক অর্থনীতির অনিশ্চয়তার প্রভাবে চিনির দাম কমেছে ৩.৫ শতাংশ।২৫ সালে বৈশ্বিক গম উৎপাদন ৭৯৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এফএও, যা ২০২৪ সালের সমান। তবে গত বছর মোট শস্য উৎপাদনের পূর্বাভাস সামান্য কমিয়ে ধরা হয়েছে ২.৮৪৮ বিলিয়ন টন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

বিশ্বজুড়ে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে জানিয়েছে

Update Time : 10:18:23 am, Saturday, 3 May 2025

এফএও’র খাদ্য মূল্যসূচক মাসে দাঁড়িয়েছে ১২৮.৩ পয়েন্টে। মার্চ মাসে যা ছিল ১২৭.১। অর্থাৎ মাসিক ভিত্তিতে সূচকটি ১ শতাংশ বেড়েছে। তবে ২০২২ সালের মার্চে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর যেই উচ্চতায় পৌঁছেছিল, তার তুলনায় এখনো ১৯.৯ শতাংশ কম।রপ্তানি কমে যাওয়ায় রাশিয়ার গমের সরবরাহ সংকুচিত হয়েছে। অন্যদিকে চালের দাম বেড়েছে বিশ্বব্যাপী চাহিদা বৃদ্ধির কারণে। যুক্তরাষ্ট্রে ভুট্টার মজুতও কমে গেছে। ফলে সামগ্রিকভাবে শস্য মূল্যসূচক বেড়েছে ১.২ শতাংশ। যদিও আগের বছরের এপ্রিলের তুলনায় সূচকটি ০.৫ শতাংশ কম।

 মাংস মূল্যসূচক বেড়েছে ৩.২ শতাংশ। শুকরের মাংসের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে একইসঙ্গে গরুর মাংসে আমদানি চাহিদা বেড়েছে। দুগ্ধজাত পণ্যের মূল্যসূচক বেড়েছে ২.৪ শতাংশ, যা এক বছরে বেড়েছে ২২.৯ শতাংশ। ইউরোপে মাখনের মজুত হ্রাস পাওয়ায় রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে এ পণ্য।অন্যদিকে, পাম তেলের দাম কমে যাওয়ায় উদ্ভিজ্জ তেলের মূল্যসূচক কমেছে ২.৩ শতাংশ এবং বৈশ্বিক অর্থনীতির অনিশ্চয়তার প্রভাবে চিনির দাম কমেছে ৩.৫ শতাংশ।২৫ সালে বৈশ্বিক গম উৎপাদন ৭৯৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এফএও, যা ২০২৪ সালের সমান। তবে গত বছর মোট শস্য উৎপাদনের পূর্বাভাস সামান্য কমিয়ে ধরা হয়েছে ২.৮৪৮ বিলিয়ন টন।