Dhaka 8:34 pm, Thursday, 22 May 2025

আগামী বাজেটে মোবাইল ফোনে ভ্যাট বাড়তে পারে

ফোনের ওপর মূল্য কর বা ভ্যাট বাড়তে পারে।

দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বাড়তে পারে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর উৎপাদন পর্যায়ে বৈশিষ্ট্যভেদে ৫ ও ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ আছে। এই হার আরও ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে বাড়তে পারে।আগামী ২ জুন আগামী অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোনের ওপর ভ্যাট বাড়ানোর এই নতুন প্রস্তাব করা হতে পারে।এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে কোনো মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী কোম্পানি যদি নিজেরা কমপক্ষে দুটি কম্পোনেন্ট বা উপকরণ বানায় এবং বাকি উপকরণ আমদানি করে দেশে সংযোজন করে, তাহলে উৎপাদন পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়।

এই হার বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হতে পারে। আবার কোনো প্রতিষ্ঠান যদি সব উপকরণ আমদানি করে দেশে শুধু সংযোজন করে, তাহলেও এখন ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়। এটি বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হতে পারে।স্মার্টফোনের চাহিদার বড় অংশ দেশে উৎপাদিত হয়। ফলে দেশে স্মার্টফোনের ব্যবহার গত কয়েক বছরে ব্যাপক হারে বেড়েছে।দেশে এখন ১৭টির মতো প্রতিষ্ঠান স্মার্টফোন উৎপাদন ও সংযোজন করে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, স্মার্টফোনের যন্ত্রাংশ আমদানি ও উৎপাদন বিক্রির ক্ষেত্রে কর কমাতে হবে।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, দেশে স্মার্টফোন ব্যবহার করে ৭০ শতাংশ পরিবার। অন্যদিকে মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর বৈশ্বিক সংগঠন গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশনস অ্যাসোসিয়েশ  জিএসএমএ

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

লামায় আবুল টোব্যাকোর অফিস ডাকাতির প্রধান আসামী আটক

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

আগামী বাজেটে মোবাইল ফোনে ভ্যাট বাড়তে পারে

Update Time : 03:31:50 pm, Thursday, 22 May 2025

দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বাড়তে পারে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর উৎপাদন পর্যায়ে বৈশিষ্ট্যভেদে ৫ ও ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ আছে। এই হার আরও ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে বাড়তে পারে।আগামী ২ জুন আগামী অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোনের ওপর ভ্যাট বাড়ানোর এই নতুন প্রস্তাব করা হতে পারে।এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে কোনো মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী কোম্পানি যদি নিজেরা কমপক্ষে দুটি কম্পোনেন্ট বা উপকরণ বানায় এবং বাকি উপকরণ আমদানি করে দেশে সংযোজন করে, তাহলে উৎপাদন পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়।

এই হার বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হতে পারে। আবার কোনো প্রতিষ্ঠান যদি সব উপকরণ আমদানি করে দেশে শুধু সংযোজন করে, তাহলেও এখন ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়। এটি বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হতে পারে।স্মার্টফোনের চাহিদার বড় অংশ দেশে উৎপাদিত হয়। ফলে দেশে স্মার্টফোনের ব্যবহার গত কয়েক বছরে ব্যাপক হারে বেড়েছে।দেশে এখন ১৭টির মতো প্রতিষ্ঠান স্মার্টফোন উৎপাদন ও সংযোজন করে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, স্মার্টফোনের যন্ত্রাংশ আমদানি ও উৎপাদন বিক্রির ক্ষেত্রে কর কমাতে হবে।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, দেশে স্মার্টফোন ব্যবহার করে ৭০ শতাংশ পরিবার। অন্যদিকে মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর বৈশ্বিক সংগঠন গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশনস অ্যাসোসিয়েশ  জিএসএমএ