
কয়েকেটি উপাদান যোগ করে তৈরি করুন শক্তিশালী পানীয়। রমজানে ও ঈদে কলিজা ঠাণ্ডা করা এসব পানীয় পরিবেশন করুন। এসব স্বাস্থ্যকর পানীয় তৈরির কয়েকটি রেসিপি নিম্নে দেওয়া হলো—
লেবু, শসা, বেরির পাশাপাশি পুদিনা বা তুলসীর মতো ভেষজ যোগ করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং সতেজ স্বাদের পাওয়ার হাউসে রূপান্তরিত করতে পারেন পানিকে। এই প্রাকৃতিক ইনফিউশনগুলো হজম শক্তি বাড়ায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ডিটক্সিফিকেশনে সহায়তা করে।
২। হিমালয় লবণ:পানিতে এক চিমটি হিমালয় পিংক সল্ট প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রোলাইট, বিশেষ করে সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যোগ করে পানিতে। এ খনিজ সমৃদ্ধ লবণ হাইড্রেশনের মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে ও পেশীর কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
৩। লেবুর রস:পানিতে তাজা লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে এর শক্তি বৃদ্ধি পায়। লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যোগ করে পানিতে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি লিভারকে বিষমুক্ত করতে সাহায্য করে লেবু-পানি।
৪। ডাবের পানি:ডাবের একটি প্রাকৃতিক হাইড্রেটিং পানীয় যা পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ। শরীর ঘামের মাধ্যমে যা হারায় তা পূরণ করতে সাহায্য করে ডাবের পানি।
৫। আপেল সিডার ভিনেগার:এক গ্লাস পানিতে এক টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার যোগ করলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়, রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় থাকে এবং শরীর বিষমুক্ত হয়। অ্যাসিটিক অ্যাসিড থাকে এ ভিনেগারে, যা পাকস্থলীর অ্যাসিড এবং এনজাইম উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে