Dhaka 12:25 am, Saturday, 10 May 2025

রাতে দুধ খাবেন না যাদের ৫ রোগ আছে

ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি ।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধুমাত্র দুধ খেয়ে কয়েকদিন দিব্যি বেঁচে থাকা সম্ভব। স্বয়ংসম্পূর্ণ এই পানীয়টিতে ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি ১২ এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে। অনেকেই ঘুমানোর আগে এক গ্লাস করে গরম দুধ খান, এতে ঘুম ভালো হয়। তবে কিছু রোগের ব্যক্তিদের রাতে দুধ খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত।

অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাস্ট্রিকের রোগীরা: রাতে দুধ খেলে কারও কারও ক্ষেত্রে অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাস্ট্রিক বেড়ে যেতে পারে। বিশেষ করে ঘুমানোর আগে ভারী বা পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধ খাওয়া সমস্যাজনক হতে পারে।

নিদ্রাহীনতা: চিনি বা মিষ্টি দুধ রাতে খেলে কার্বোহাইড্রেট বেড়ে যায়, যা রক্তে ইনসুলিন বাড়ায় এবং এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

দুধে অ্যালার্জি রয়েছে যাদের: দুধের প্রোটিন (বিশেষ করে কেসিন ও ওয়েহ) যাদের শরীর সহ্য করতে পারে না, তাদের ক্ষেত্রে দুধ খাওয়া মারাত্মক অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে- চুলকানি, ত্বকে ফুসকুড়ি, শ্বাসকষ্ট, অ্যানাফাইল্যাক্সিস (জরুরি অবস্থা)।

কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা: দুধে উচ্চমাত্রার ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন থাকে—যা কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

ডায়রিয়া বা পাচনতন্ত্রের দুর্বলতার সময়: এই সময় দুধ খেলে পাচনতন্ত্রের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে, এবং ডায়রিয়ার লক্ষণ বাড়তে পারে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

রাতে দুধ খাবেন না যাদের ৫ রোগ আছে

Update Time : 04:01:22 pm, Friday, 9 May 2025

বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধুমাত্র দুধ খেয়ে কয়েকদিন দিব্যি বেঁচে থাকা সম্ভব। স্বয়ংসম্পূর্ণ এই পানীয়টিতে ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি ১২ এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে। অনেকেই ঘুমানোর আগে এক গ্লাস করে গরম দুধ খান, এতে ঘুম ভালো হয়। তবে কিছু রোগের ব্যক্তিদের রাতে দুধ খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত।

অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাস্ট্রিকের রোগীরা: রাতে দুধ খেলে কারও কারও ক্ষেত্রে অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাস্ট্রিক বেড়ে যেতে পারে। বিশেষ করে ঘুমানোর আগে ভারী বা পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধ খাওয়া সমস্যাজনক হতে পারে।

নিদ্রাহীনতা: চিনি বা মিষ্টি দুধ রাতে খেলে কার্বোহাইড্রেট বেড়ে যায়, যা রক্তে ইনসুলিন বাড়ায় এবং এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

দুধে অ্যালার্জি রয়েছে যাদের: দুধের প্রোটিন (বিশেষ করে কেসিন ও ওয়েহ) যাদের শরীর সহ্য করতে পারে না, তাদের ক্ষেত্রে দুধ খাওয়া মারাত্মক অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে- চুলকানি, ত্বকে ফুসকুড়ি, শ্বাসকষ্ট, অ্যানাফাইল্যাক্সিস (জরুরি অবস্থা)।

কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা: দুধে উচ্চমাত্রার ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন থাকে—যা কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

ডায়রিয়া বা পাচনতন্ত্রের দুর্বলতার সময়: এই সময় দুধ খেলে পাচনতন্ত্রের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে, এবং ডায়রিয়ার লক্ষণ বাড়তে পারে।