Dhaka 1:12 am, Sunday, 16 March 2025

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

ভোক্তা অধিকারের অভিযান

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তদারকিতে দু’প্রতিষ্ঠানের মালিককে জরিমানা করা হয়েছে।শনিবার (১৫ মার্চ) বেলা সোয়া ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের প্রতিষ্ঠান, শিশু খাদ্য ও বেকারীতে তদারকি করা হয়।চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসান জানান, কোমল পানীয় উৎপাদন সংক্রান্ত এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য না থাকা এবং ক্রয় সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র না থাকায় মেসার্স কালাম স্টোরের মালিক আবুল কালামকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩৭ ও ৪৫ অনুসারে ৭০ হাজার এবং অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে বেকারী পণ্য সংরক্ষণ ও নিম্নমানের সুগন্ধী ব্যবহার করার কারণে ৪৩ ধারা অনুসারে মেসার্স গাউছিয়া ফুডের মালিক হাফিজুর রহমানকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয় । এ সময় জব্দকরা ১৫০ বস্তা কোমল পানীয় পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহকে মানসম্মত পরিচ্ছন্ন পরিবেশে বেকারী পণ্য তৈরী ও সংরক্ষণ এবং মান সম্মত ও অনুমোদিত পানীয় ও শিশু খাদ্য কেনাবেচা করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয় এ সময়।তদারকি কাজে সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন ক্যাবের সদস্য রফিকুল ইসলাম ও জেলা পুলিশের একটি দল।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

Update Time : 08:21:23 pm, Saturday, 15 March 2025

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তদারকিতে দু’প্রতিষ্ঠানের মালিককে জরিমানা করা হয়েছে।শনিবার (১৫ মার্চ) বেলা সোয়া ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের প্রতিষ্ঠান, শিশু খাদ্য ও বেকারীতে তদারকি করা হয়।চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসান জানান, কোমল পানীয় উৎপাদন সংক্রান্ত এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য না থাকা এবং ক্রয় সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র না থাকায় মেসার্স কালাম স্টোরের মালিক আবুল কালামকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩৭ ও ৪৫ অনুসারে ৭০ হাজার এবং অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে বেকারী পণ্য সংরক্ষণ ও নিম্নমানের সুগন্ধী ব্যবহার করার কারণে ৪৩ ধারা অনুসারে মেসার্স গাউছিয়া ফুডের মালিক হাফিজুর রহমানকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয় । এ সময় জব্দকরা ১৫০ বস্তা কোমল পানীয় পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহকে মানসম্মত পরিচ্ছন্ন পরিবেশে বেকারী পণ্য তৈরী ও সংরক্ষণ এবং মান সম্মত ও অনুমোদিত পানীয় ও শিশু খাদ্য কেনাবেচা করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয় এ সময়।তদারকি কাজে সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন ক্যাবের সদস্য রফিকুল ইসলাম ও জেলা পুলিশের একটি দল।