Dhaka 9:08 pm, Sunday, 16 March 2025

কোকোর দাম কমেছে ৩.৬%

ইন্টারকন্টিনেন্টাল এক্সচেঞ্জে ।

ইন্টারকন্টিনেন্টাল এক্সচেঞ্জে (আইসিই) কোকোর দাম কমে গত চার মাসের সর্বনিম্নে নেমেছে। খাতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আইসিই-সার্টিফাইড মজুদ বৃদ্ধি ও পশ্চিম আফ্রিকায় অনুকূল আবহাওয়ার পূর্বাভাস পণ্যটির দাম কমার পেছনে ভূমিকা রেখেছে। খবর বিজনেস রেকর্ডার।

লন্ডনে গতকাল কোকোর দাম ৩ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে। প্রতি টনের মূল্য নেমেছে ৬ হাজার ১১০ পাউন্ডে। ডিলাররা জানান, আইসিই-সার্টিফাইড মজুদগুলো জানুয়ারির শুরু থেকে সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। এছাড়া আইভরি কোস্ট, ঘানা ও দক্ষিণ নাইজেরিয়ার কিছু অংশের জন্য আগামী ১০ দিনের মধ্যে আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুকূল। শেষের দিকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে।এদিকে নিউইয়র্কে সাপ্তাহিক লেনদেনের শেষদিনে কোকোর দাম ৩ দশমিক ৭ শতাংশ কমে টনপ্রতি ৭ হাজার ৮৭৯ ডলারে পৌঁছেছে আইভরি কোস্টের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র থেকে বন্দরগুলোয় কোকো সরবরাহ ৯ মার্চ পর্যন্ত গত বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। দেশটিতে প্রতিকূল আবহাওয়া ও রোগের কারণে ফসল উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

কোকোর দাম কমেছে ৩.৬%

Update Time : 10:46:07 am, Sunday, 16 March 2025

ইন্টারকন্টিনেন্টাল এক্সচেঞ্জে (আইসিই) কোকোর দাম কমে গত চার মাসের সর্বনিম্নে নেমেছে। খাতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আইসিই-সার্টিফাইড মজুদ বৃদ্ধি ও পশ্চিম আফ্রিকায় অনুকূল আবহাওয়ার পূর্বাভাস পণ্যটির দাম কমার পেছনে ভূমিকা রেখেছে। খবর বিজনেস রেকর্ডার।

লন্ডনে গতকাল কোকোর দাম ৩ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে। প্রতি টনের মূল্য নেমেছে ৬ হাজার ১১০ পাউন্ডে। ডিলাররা জানান, আইসিই-সার্টিফাইড মজুদগুলো জানুয়ারির শুরু থেকে সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। এছাড়া আইভরি কোস্ট, ঘানা ও দক্ষিণ নাইজেরিয়ার কিছু অংশের জন্য আগামী ১০ দিনের মধ্যে আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুকূল। শেষের দিকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে।এদিকে নিউইয়র্কে সাপ্তাহিক লেনদেনের শেষদিনে কোকোর দাম ৩ দশমিক ৭ শতাংশ কমে টনপ্রতি ৭ হাজার ৮৭৯ ডলারে পৌঁছেছে আইভরি কোস্টের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র থেকে বন্দরগুলোয় কোকো সরবরাহ ৯ মার্চ পর্যন্ত গত বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। দেশটিতে প্রতিকূল আবহাওয়া ও রোগের কারণে ফসল উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।