পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, সরকার ব্যাংকগুলো রক্ষার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে টাকা আদান প্রদান কমেছে তাই প্রবাসী আয় বেড়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার ৪ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স বেড়েছে। টাকা পাচার কমেছে সেটা তেমন দৃশ্যমান হচ্ছে না। কারণ বিদেশি বিনিয়োগসহ বৈদেশিক সহায়তা কমেছে। কেননা এ অস্থির সময়ে কেউ বিনিয়োগ করতে চাইবে না। তবে এতো কিছুর মধ্যেও রপ্তানি আয় বেড়েছে। জিনিসপত্রের দামও কমেছে। তবে কোনো জিনিসের দাম এক বাড়লে সেটি আর তার আগের জায়গায় নেমে আসে না।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, গত সরকার ব্যাংকগুলোকে ফাঁকা করে ফেলেছে। ব্যাংকগুলোকে রক্ষা করতে অনেক টাকা ছাপানো হচ্ছে। কেননা কোনো ব্যাংক আর পড়ে যাবে না। তবে এভাবে টাকা দিয়ে ব্যাংক রক্ষা করা কঠিন হলেও আমরা এমন উদ্যোগ নিয়েছি এতে কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হবে না। রোডম্যাপ বাস্তবায়নের মাধ্যমে টাকা পাচার বন্ধের ব্যবস্থা এবং ব্যাংক রক্ষার কাজ করা হচ্ছে।