
তিনি জানান, ঘটনার পরদিন রাসেল তার পাওনা চার হাজার টাকার জন্য মহসীনের বাড়িতে যান। এ সময়
মহসীনের স্ত্রী জানান, মহসীন আগের দিন থেকে বাড়িতে আসেননি। মহসীন তার কাছে যে ছয় হাজার টাকা দিয়েছেন, সেটা দিয়ে তিনি কিস্তি দিয়েছেন বলে হাতে টাকা নেই। মহসীনের মা বলেন, মহসীন ফিরে এলে কথা বলে টাকা দেয়ার ব্যবস্থা করবেন। ওসি জানান, এ ঘটনায় ১৮ই ডিসেম্বর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। এরই সূত্র ধরে তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে ধারণা পাওয়া যায় যে রাসেলকে আটক করা গেলে বিস্তারিত বেরিয়ে আসবে। রাসেলের অবস্থান নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়। প্রথমে তিনি হত্যাকাণ্ডের কথা অস্বীকার করলেও ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে বিস্তারিত তুলে ধরেন। রাসেল ও তার সহযোগী রিপন মাদকসেবী বলে জানান তিনি।