Dhaka 8:50 pm, Friday, 14 March 2025

মিডিয়াকর্মীদের হয়রানীর চেষ্টা , আলফাডাঙ্গায় মিথ্যা বিস্ফোরক মামলা হওয়াতে আতঙ্কে জণসাধারন

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে গন হরে মামলা করালেন জাতীয় কৃষক দলের সহ-সভাপতি হাইব্রিড নেতা খন্দকার নাসিরুল ইসলাম। গত বুধবার (১৫ জানুয়ারী) দিবাগত রাতে পৌর এলাকার বুড়াইচ পূর্বপাড়ার বাসিন্দা ইদ্রিস সর্দারের ছেলে লাভলু সর্দারের দিয়ে বাদী করে আলফাডাঙ্গা থানায় এ মামলাটি করান।লাভলু পেশায় একজন ভ্যান চালক। ১৭০ জনের নামে তালিকা ভুক্ত এবং অজ্ঞাত আরও আড়াই থেকে তিন হাজার জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে.।এ তালিকা থেকে বাদ পড়েনি খন্দকার নাসিরুল ইসলামের অপকর্মের সংবাদ পরিবেশন করা গণমাধ্যম কর্মীরা ও প্রতিবাদ করা নিরীহ জনগণ।
এই মামলায় এজাহারভুক্ত ২০ নম্বর আসামি মো. ইকবাল জিহাদ (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। পৌর এলাকার ৫ নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ সভাপতি। মামলার এজাহারে জানাযায়, গত ২০২৪ সালের (১৩ আগস্ট) শেখ হাসিনা দেশে ফিরছেন এমন খবরে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আসামীরা আগ্নেয়াস্ত্র ও বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আলফাডাঙ্গা পৌর বাজারের চৌরাস্তায় যানবাহন ভাংচুর করে দাঙ্গাহাঙ্গামা সৃষ্টি করে ককটেল ও হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। এছাড়া আসামিরা বিএনপির নেতাকর্মীদের খুন জখমের হুমকি প্রদান করেন বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু আলফাডাঙ্গা পুরো বাজারটি সিসি ক্যামেরায় আওতাধীন ও ক্যামেরায় কোন গ্যাঞ্জামের তথ্য পাওয়া যায়নি
বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে এমন কোন কেউ বলতে পারেনি । এ মামলার এজাহারে উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে আছেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলা দৈনিক কালবেলা প্রতিনিধি মো.তারিকুল ইসলাম বোয়ালমারী উপজেলা সাতৈর গ্রামে বিএনপি কর্মী এবং চ্যানেল অ১ এর স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক খন্দকার আব্দুল্লাহ (তুষার) তাকে আসামী করা হয়েছে ২৯ ও ৩৪ নাম্বারে একই মামলায় দুই জায়গায় আওয়ামিলীগ কর্মী দের সংগে মামলায় ঝুলিয়ে দিলেন। বিএনপি’র জামায়েত ইসলামী দলের কর্মীরা ও নিরীহ জনগণ এমন কেউ নেই এ মামলা থেকে বাদ পড়েছেন। খন্দকার নাসিরুল ইসলামকে চাঁদা না দেওয়ার করনে এই মামলা থেকে বাদ পড়েনি কেউ। যে সকল আওয়ামিলীগে নেতারা নাসিরকে টাকা দিয়েছে তাদেরকে দলে যোগদান করিয়ে ছেন।আর যারা টাকা না দিতে পেরেছেন তাদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেছেন ।
এলাকাবাসী সুশীল সমাজ বিভিন্ন বিএনপি জামায়েত কর্মী ও মিডিয়াকর্মীদের হয়রানি করায় মিডিয়াকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোপের সৃষ্টি হয়েছে অনেকেই অভিমত ব্যক্ত করেছে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

মিডিয়াকর্মীদের হয়রানীর চেষ্টা , আলফাডাঙ্গায় মিথ্যা বিস্ফোরক মামলা হওয়াতে আতঙ্কে জণসাধারন

Update Time : 08:37:39 pm, Monday, 3 February 2025

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে গন হরে মামলা করালেন জাতীয় কৃষক দলের সহ-সভাপতি হাইব্রিড নেতা খন্দকার নাসিরুল ইসলাম। গত বুধবার (১৫ জানুয়ারী) দিবাগত রাতে পৌর এলাকার বুড়াইচ পূর্বপাড়ার বাসিন্দা ইদ্রিস সর্দারের ছেলে লাভলু সর্দারের দিয়ে বাদী করে আলফাডাঙ্গা থানায় এ মামলাটি করান।লাভলু পেশায় একজন ভ্যান চালক। ১৭০ জনের নামে তালিকা ভুক্ত এবং অজ্ঞাত আরও আড়াই থেকে তিন হাজার জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে.।এ তালিকা থেকে বাদ পড়েনি খন্দকার নাসিরুল ইসলামের অপকর্মের সংবাদ পরিবেশন করা গণমাধ্যম কর্মীরা ও প্রতিবাদ করা নিরীহ জনগণ।
এই মামলায় এজাহারভুক্ত ২০ নম্বর আসামি মো. ইকবাল জিহাদ (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। পৌর এলাকার ৫ নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ সভাপতি। মামলার এজাহারে জানাযায়, গত ২০২৪ সালের (১৩ আগস্ট) শেখ হাসিনা দেশে ফিরছেন এমন খবরে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আসামীরা আগ্নেয়াস্ত্র ও বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আলফাডাঙ্গা পৌর বাজারের চৌরাস্তায় যানবাহন ভাংচুর করে দাঙ্গাহাঙ্গামা সৃষ্টি করে ককটেল ও হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। এছাড়া আসামিরা বিএনপির নেতাকর্মীদের খুন জখমের হুমকি প্রদান করেন বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু আলফাডাঙ্গা পুরো বাজারটি সিসি ক্যামেরায় আওতাধীন ও ক্যামেরায় কোন গ্যাঞ্জামের তথ্য পাওয়া যায়নি
বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে এমন কোন কেউ বলতে পারেনি । এ মামলার এজাহারে উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে আছেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলা দৈনিক কালবেলা প্রতিনিধি মো.তারিকুল ইসলাম বোয়ালমারী উপজেলা সাতৈর গ্রামে বিএনপি কর্মী এবং চ্যানেল অ১ এর স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক খন্দকার আব্দুল্লাহ (তুষার) তাকে আসামী করা হয়েছে ২৯ ও ৩৪ নাম্বারে একই মামলায় দুই জায়গায় আওয়ামিলীগ কর্মী দের সংগে মামলায় ঝুলিয়ে দিলেন। বিএনপি’র জামায়েত ইসলামী দলের কর্মীরা ও নিরীহ জনগণ এমন কেউ নেই এ মামলা থেকে বাদ পড়েছেন। খন্দকার নাসিরুল ইসলামকে চাঁদা না দেওয়ার করনে এই মামলা থেকে বাদ পড়েনি কেউ। যে সকল আওয়ামিলীগে নেতারা নাসিরকে টাকা দিয়েছে তাদেরকে দলে যোগদান করিয়ে ছেন।আর যারা টাকা না দিতে পেরেছেন তাদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেছেন ।
এলাকাবাসী সুশীল সমাজ বিভিন্ন বিএনপি জামায়েত কর্মী ও মিডিয়াকর্মীদের হয়রানি করায় মিডিয়াকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোপের সৃষ্টি হয়েছে অনেকেই অভিমত ব্যক্ত করেছে।