Dhaka 5:25 pm, Saturday, 15 March 2025

নোয়াখালীতে মাজারে হামলা

নোয়াখালী সদরের শাহ্সূফী আইয়ুব আলী দরবেশের মাজারে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এসময় নারী-পুরুষসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন।বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে এ হামলা চালানো হয়। এসময় ওরশের প্যান্ডেলসহ পুরো মাজার ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাজারে তিনদিনব্যাপী ওরশ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছিলো। একইদিন বিকেলে মাজারের পাশে সোলেমান মার্কেট এলাকায় তৌহিদী জনতার ব্যানারে ওয়াজ-মাহফিলের ঘোষণা দেয়া হয়। এ নিয়ে সকাল থেকে একটি পক্ষ উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি করছিল।পরে বিকেল তিনটার দিকে লাঠিসোটা নিয়ে মাজারে হামলা-ভাঙচুর চালানো হয়। এসময় নারীসহ ১০ জন মাজারভক্ত আহত হন। তাদেরকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়।

খবর পেয়ে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি), সুধারাম থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে তাদের সামনেই মাজার গুড়িয়ে দেয়া হয় বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে সুধারাম মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম বলেন, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে টহল দিচ্ছেন। এ ঘটনায় তদন্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

নোয়াখালীতে মাজারে হামলা

Update Time : 12:48:53 pm, Friday, 21 February 2025

নোয়াখালী সদরের শাহ্সূফী আইয়ুব আলী দরবেশের মাজারে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এসময় নারী-পুরুষসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন।বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে এ হামলা চালানো হয়। এসময় ওরশের প্যান্ডেলসহ পুরো মাজার ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাজারে তিনদিনব্যাপী ওরশ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছিলো। একইদিন বিকেলে মাজারের পাশে সোলেমান মার্কেট এলাকায় তৌহিদী জনতার ব্যানারে ওয়াজ-মাহফিলের ঘোষণা দেয়া হয়। এ নিয়ে সকাল থেকে একটি পক্ষ উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি করছিল।পরে বিকেল তিনটার দিকে লাঠিসোটা নিয়ে মাজারে হামলা-ভাঙচুর চালানো হয়। এসময় নারীসহ ১০ জন মাজারভক্ত আহত হন। তাদেরকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়।

খবর পেয়ে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি), সুধারাম থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে তাদের সামনেই মাজার গুড়িয়ে দেয়া হয় বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে সুধারাম মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম বলেন, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে টহল দিচ্ছেন। এ ঘটনায় তদন্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।