
রংপুর ,পীরগঞ্জ উপজেলার এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদ্রাসার জি .আর বরাদ্দকৃত চাল পাইনি অনেক প্রতিষ্ঠান। এতিমখানার মোহ্তামিম সূত্রে জানা যায় যে বাংলাদেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার এতিম ছাত্রদের সরকারের অনুমোদনকৃত ত্রাণ বা জি. আর চালের গত ডিসেম্বর ২০২৪ ইং মাসের বরাদ্দকৃত পীরগঞ্জ উপজেলার ৫ দফায় আবেদন এবং অনুমোদিত হয় প্রায় ১৩০ টি এতিমখানা । কিন্তু ৯টি প্রতিষ্ঠান এর আবেদনকৃত বাতিল হয় । প্রত্যেকটি এতিমখানা নামে বরাদ্দকৃত দুই মেট্রিক টন জি.আরের চাল অনুমোদিত থাকেন কিন্তু অর্ধশতাধিক প্রতিষ্ঠান হাতে পায়নি। অনুমোদনকৃত বরাদ্দ থাকা ১৩০ টি এতিমখানার মোট ২৬০ মেট্রিক টন চাল কিন্তু বাস্তবে সম্পূর্ অনুমোদিকৃত চাল পায়নি প্রতিষ্ঠানগুলো। দেখা যায় যে একই প্রতিষ্ঠানের নামে-বেনামে ব্যবহার করেন যেমন অনুমোদিত হয় প্রথমবার ৩১ টি এতিমখানার নাম ৯ অক্টোবর ২০২৪ ইং স্মারক নং ৬৯৮/ ছাতুরা মার্কাজুস সুন্নাহ হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা আবারো চতুর্থবার ২৩ টি নামের তালিকা জমা প্রদান করে ২৪ অক্টোবর ২০২৪ ইং স্মারক নং ৮৯৮/ ছাতুয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা এইরকম একাধিক নাম জমা দেওয়া হয় অনুমোদনের জন্য এমন কি অনুমোদন পেয়ে থাকেন ।
তথ্যে এমনও মিলে যায় জমাকৃত এবং অনুমোদনকৃত তালিকায় নাম থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি মেলেনি কোথাও যেমন জান্নাতুন নাঈম মাদ্রাসা জামে মসজিদ পীরগঞ্জ ,রংপুর । সূত্র জানায়, যে অনাবাসী কেজি স্কুল জি. আর বরাদ্দকৃত চালু উত্তোলন ও করেন। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের সম্মানিত। মোহ্তামিন হুজুরদের মাধ্যমে জানা যায় তাদের বরাদ্দকৃত জি. আর না পেয়ে তাদের হাতে সামান্য কিছু অর্থ দিয়ে তাদেরকে সামলিয়ে রাখার চেষ্টা করেন । যেমন জুনিদের পাড়া মদিনাতুল উলুম শিশু সদন ও এতিমখানা পরিচালক হাফেজ মোঃ সেরাজুল ইসলাম সহ যোগসূত্রে আরো অনেকেই সম্মিলিতভাবে এই ধরনের অনিয়ম করছেন বলে জানা যায়। আওয়ামী স্বৈরা শাসকদের সময়ও যারা ছিলেন বর্তমানেও তারাও ছিফা হাতে বরশি দিয়ে কাজ পরিচালনা করতেছেন বলে জানায় ।