Dhaka 3:04 pm, Friday, 21 March 2025

আদমদীঘি ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখায় গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা

বগুড়ার আদমদীঘির চাঁপাপুর ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখা থেকে গ্রাহকের আমানতের একাউন্ট থেকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা মামলায় কোন অভিযুক্ত আজ (রবিবার) পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি।গত মঙ্গলবার ( ২৮ মে) উপজেলার চাঁপাপুর ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখার স্বত্বাধীকারি নূরুল ইসলাম উক্ত এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা, মা’র বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। কিন্তু এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উক্ত মামলায় কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়নি। মামলার এজাহারভুক্ত অভিযুক্তরা হলেন, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপির গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান (২৭), তার বাবা এনামুল হক (৪৬) এবং তার মা রুবিয়া খাতুন (৪২)। এ বিষয়ে ঐ এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারি নূরুল ইসলাম জানান এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা ও মায়ের সহায়তায় প্রতারণার মাধ্যমে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছি। এদিকে গত ৫দিনে উক্ত ঘটনার পর এবং মামলা হওয়ার পর কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার না হওয়ায় ঐ এজেন্ট ব্যাংকের গ্রাহদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী ফরিদা
বেগম বলেন, আমার প্রবাসী ছেলের পাঠানো টাকা ঐ এজেন্ট ব্যাংকে ছিল। বর্তমানে কোন টাকা নেই একাউন্টে। আমার টাকা কি হবে ? উল্লেখ্য, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপিতে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট শাখায় গত ২৬ মে গ্রাহকারা টাকা তুলতে এসে দেখেন তাদের একাউন্টে কোন টাকা নেই। ঐ ঘটনার ৩ দিন আগে থেকে প্রধান অভিযুক্ত ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান পলাতক ছিলেন। আদমদীঘি থানার ওসি রাজেশ কুমার  বিষয়টি নিশ্চিত করে মুঠোফোনে জানান, আজ (রবিবার ) পর্যন্ত এ মামলার কোন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যায়নি। তবে অভিযান অব্যহত আছে। ঐ ব্যাংকে কোন নিরাপত্তা প্রহরী ছিল না।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

আদমদীঘি ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখায় গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা

Update Time : 05:36:50 pm, Sunday, 2 June 2024
বগুড়ার আদমদীঘির চাঁপাপুর ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখা থেকে গ্রাহকের আমানতের একাউন্ট থেকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা মামলায় কোন অভিযুক্ত আজ (রবিবার) পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি।গত মঙ্গলবার ( ২৮ মে) উপজেলার চাঁপাপুর ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখার স্বত্বাধীকারি নূরুল ইসলাম উক্ত এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা, মা’র বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। কিন্তু এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উক্ত মামলায় কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়নি। মামলার এজাহারভুক্ত অভিযুক্তরা হলেন, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপির গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান (২৭), তার বাবা এনামুল হক (৪৬) এবং তার মা রুবিয়া খাতুন (৪২)। এ বিষয়ে ঐ এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারি নূরুল ইসলাম জানান এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা ও মায়ের সহায়তায় প্রতারণার মাধ্যমে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছি। এদিকে গত ৫দিনে উক্ত ঘটনার পর এবং মামলা হওয়ার পর কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার না হওয়ায় ঐ এজেন্ট ব্যাংকের গ্রাহদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী ফরিদা
আরো পড়ুন:আদমদীঘিতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
বেগম বলেন, আমার প্রবাসী ছেলের পাঠানো টাকা ঐ এজেন্ট ব্যাংকে ছিল। বর্তমানে কোন টাকা নেই একাউন্টে। আমার টাকা কি হবে ? উল্লেখ্য, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপিতে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট শাখায় গত ২৬ মে গ্রাহকারা টাকা তুলতে এসে দেখেন তাদের একাউন্টে কোন টাকা নেই। ঐ ঘটনার ৩ দিন আগে থেকে প্রধান অভিযুক্ত ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান পলাতক ছিলেন। আদমদীঘি থানার ওসি রাজেশ কুমার  বিষয়টি নিশ্চিত করে মুঠোফোনে জানান, আজ (রবিবার ) পর্যন্ত এ মামলার কোন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যায়নি। তবে অভিযান অব্যহত আছে। ঐ ব্যাংকে কোন নিরাপত্তা প্রহরী ছিল না।