Dhaka 9:03 pm, Friday, 14 March 2025

অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান ও মামুন

অর্থ পাচার মামলায় খালাস

অর্থ পাচারের অভিযোগে করা মামলার সাত বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন।

হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের আপিল বৃহস্পতিবার মঞ্জুর করে ‘নির্দোষ সাব্যস্ত’ করে রায় দেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বিভাগ। এই মামলায় আপিল করতে না পারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও নির্দোষ সাব্যস্ত মর্মে খালাসের রায়ের সুবিধা পাবেন বলে জানান তাদের আইনজীবী।

আদালতে আজ আপিলের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ও মাকসুদ উল্লাহ প্রমুখ। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী আসিফ হাসান।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। এই মামলায় ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়। বিচার শেষে ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়ে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অর্থপাচার এই মামলায় ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালত। এছাড়া কারাদণ্ডের পাশাপাশি মামুনকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান ও মামুন

Update Time : 10:43:10 am, Thursday, 6 March 2025

অর্থ পাচারের অভিযোগে করা মামলার সাত বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন।

হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের আপিল বৃহস্পতিবার মঞ্জুর করে ‘নির্দোষ সাব্যস্ত’ করে রায় দেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বিভাগ। এই মামলায় আপিল করতে না পারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও নির্দোষ সাব্যস্ত মর্মে খালাসের রায়ের সুবিধা পাবেন বলে জানান তাদের আইনজীবী।

আদালতে আজ আপিলের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ও মাকসুদ উল্লাহ প্রমুখ। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী আসিফ হাসান।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। এই মামলায় ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়। বিচার শেষে ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়ে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অর্থপাচার এই মামলায় ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালত। এছাড়া কারাদণ্ডের পাশাপাশি মামুনকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।