Dhaka 9:44 pm, Sunday, 30 March 2025

বরগুনায় কুকুরের কামড়ে আহত ৮

পাথরঘাটা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।

বরগুনার পাথরঘাটায় একদিনে পাগলা কুকুরের কামড়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, পথচারী ও শিশুসহ প্রায় আট জন আহত হয়েছেন। বুধবার (২৬ মার্চ) পাথরঘাটা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।আহতদের স্বজনরা জানান, বুধবার (২৬ মার্চ) সন্ধ্যার পরে পাথরঘাটা পৌর শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও শিশুসহ একের পর এক মানুষকে পাগলা কুকুর কামড় দেওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, বুধবার সন্ধ্যার দিকে বেওয়ারিস কুকুরের কামড়ে সাত জন আহত হয়েছেন। অনেকে আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছেন। কুকুরের কামড়ের শিকার ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছাড়াও চিকিৎসা নিয়েছে বাইরে এক জন। এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন নেই। জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন সরবরাহ না থাকায় বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ। বাধ্য হয়ে বেশি দামে ওষুধের দোকান থেকে ভ্যাকসিন কিনছেন তারা ।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহাবুব হোসেন বলেন, বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের ভ্যাকসিন নেই। পৌরসভা এবং উপজেলায় খোঁজ নিয়েও পাওয়া যায়নি। পরে বাধ্য হয়ে রোগীর স্বার্থে বাইর থেকে কিনে এনে ভ্যাকসিন করানো হয়।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপডেট সংবাদ
বিনামূল্যে ব্রেকিং নিউজ পেতে ok ক্লিক করুন OK .

বরগুনায় কুকুরের কামড়ে আহত ৮

Update Time : 03:50:43 pm, Thursday, 27 March 2025

বরগুনার পাথরঘাটায় একদিনে পাগলা কুকুরের কামড়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, পথচারী ও শিশুসহ প্রায় আট জন আহত হয়েছেন। বুধবার (২৬ মার্চ) পাথরঘাটা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।আহতদের স্বজনরা জানান, বুধবার (২৬ মার্চ) সন্ধ্যার পরে পাথরঘাটা পৌর শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও শিশুসহ একের পর এক মানুষকে পাগলা কুকুর কামড় দেওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, বুধবার সন্ধ্যার দিকে বেওয়ারিস কুকুরের কামড়ে সাত জন আহত হয়েছেন। অনেকে আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছেন। কুকুরের কামড়ের শিকার ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছাড়াও চিকিৎসা নিয়েছে বাইরে এক জন। এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন নেই। জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন সরবরাহ না থাকায় বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ। বাধ্য হয়ে বেশি দামে ওষুধের দোকান থেকে ভ্যাকসিন কিনছেন তারা ।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহাবুব হোসেন বলেন, বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের ভ্যাকসিন নেই। পৌরসভা এবং উপজেলায় খোঁজ নিয়েও পাওয়া যায়নি। পরে বাধ্য হয়ে রোগীর স্বার্থে বাইর থেকে কিনে এনে ভ্যাকসিন করানো হয়।