৩০ বছর বয়সের পর থেকে মস্তিষ্ক আরও পরিণত হতে শুরু করে। বলা যেতে পারে, এই সময় দীর্ঘকালীন সুস্থতার জন্য মস্তিষ্কে বিভিন্ন পরিবর্তন সাধিত হয়। তাই ৩০ বছরের পর থেকে মস্তিষ্কের যত্ন নিতে নিত্য দিনের জীবনে কিছু সহজ পরিবর্তন করা যেতে পারে।৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে আমাদের বহু সিদ্ধান্ত নিতে হয়। কারও ক্ষেত্রে সাংসারিক জীবন শুরু হয়। এরই পাশাপাশি থাকে কর্মজীবনের চাপ। সব মিলিয়ে এই ১০টি বছরে মস্তিষ্কের উপরে অনেকটাই চাপ পড়তে পারে।
মস্তিষ্ককে সক্ষম রাখতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ডি, ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদানের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আধুনিক খাদ্যাভাসের কারণে অনেক সময়েই মস্তিষ্ক তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না। এর ফলে হাইপার টেনশন, প্রায়শই তথ্য ভুলে যাওয়ার মতো সমস্যা এই সময়ে কর্মজীবনের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত মোবাইল থেকে বাড়তি তথ্য মস্তিষ্কে জমা হতে থাকে, যার প্রভাব পড়ে বুদ্ধিতে। অনেক সময়েই কাজ করতে গিয়ে ক্লান্তি বোধ হতে পারে।
তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম কমানো উচিত। এর ফলে মাথার উপরে চাপ কম পড়ে।মস্তিষ্ককে সতেজ এবং কর্মক্ষম রাখতে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য জরুরি। পাশাপাশি এই সময়ে এই সময়টা প্রজননের পক্ষে আদর্শ। দেহে অবিরত হরমোনের তারতম্য শুরু হয়। এ ছাড়াও মহিলাদের এই সময়ে পেরিমোনোপজ়ের মধ্যে দিয়ে অগ্রসর হতে হয়, যা তাঁদের মনের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এ বি এম মনিরুজ্জামান
নির্বাহী সম্পাদক: রিপন রুদ্র
যুগ্ম-সম্পাদক: জাকিয়া সুলতানা (লাভলী)