রমজান শেষে আর কিছু দিন পরই ঈদুল ফিতর। যেহেতু মার্চ মাসের শেষ বা এপ্রিল মাসের একদম শুরুতে ঈদ হওয়ার সম্ভাবনা আছে সেহেতু এই গরমে ক্রেতারা এবার আরামদায়ক কাপড়ের প্রতি ঝুঁকছেন।দেশিয় সব পোশাকের পাশাপাশি ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় আছে পাকিস্তানি পোশাকও। মার্কেটে গেলেই পাকিস্তানি থ্রি-পিসের দোকানগুলোতে দেখা গেছে নারী ক্রেতাদের ভিড়।
২০২৪ সালে ফ্যাশন ট্রেন্ডে শাড়ি নতুনভাবে ফিরে এসেছে। বর্তমানে হ্যান্ড পেইন্টেড শাড়ি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছে। এ ধরনের শাড়িগুলোতে তুলি দিয়ে হাতের ছোঁয়ায় বিভিন্ন নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়, যা সবাইকে দারুণ মানিয়ে যায়। হালকা রঙের কোনো শাড়ির ওপর ফুলেল নকশা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মোটিফ তুলে ধরা হয়। সন্ধ্যার দাওয়াতে একটু অভিজাত ও জমকালো পোশাকের জন্য বেছে নিতে পারেন এম্ব্রয়ডারি ও ভারি কাজ করা শাড়ি। জমকালো সিল্ক ও শিফনের ওপর জারদৌসি, সিকুইন কিংবা মিররের সূক্ষ্ম কাজ শাড়ির ঝলমলে আবহকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে, যা উৎসবে সবার নজর কাড়বে।গত কয়েক বছর ধরে ঈদের ফ্যাশনে পোশাকের কাটছাঁটের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই মৌসুমেও ডিজাইনাররা দীর্ঘ হেমলাইন, ভারি ঘের ও ডিজাইন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। ঈদের পোশাকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো হাতের কাজ।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এ বি এম মনিরুজ্জামান
নির্বাহী সম্পাদক: রিপন রুদ্র
যুগ্ম-সম্পাদক: জাকিয়া সুলতানা (লাভলী)