তালহা জুবায়ের জাতীয় দলে এসেছিলেন ধূমকেতুর মতো। এই পেসারের ক্রিকেট ক্যারিয়ারটা খুব বেশি লম্বা হয়নি। ইনজুরি, অবহেলা আর ক্রিকেট রাজনীতিতে হারিয়ে গেছেন মাঠ থেকে। তবে বল হাতে ক্যারিয়ার লম্বা না হলেও ক্রিকেট মাঠে তার দ্বিতীয় ইনিংসটা মেলেছে সম্ভাবনার ডানা। কোচ হিসেবে ধীরে ধীরে তিনি হাঁটছেন আলোর পথে। জাতীয় দল, বাংলাদেশ টাইগার্স, অনূর্ধ্ব-১৯, নারী দল, ঘরোয়া ক্রিকেটে কোচিং করাচ্ছিলেন বেশ কিছুদিন থেকে। কোচ হিসেবে এটি আমার দ্বিতীয় বিপিএল সিজন। সবধরনের অভিজ্ঞতাই পেয়েছি। একটা ইয়াং দল নিয়ে বড় বড় দলকে হারানো, সেমিফাইনাল খেলা এটা আমার কোচিং ক্যারিয়ারের জন্য ভালো দিক। একটা দিন নিজেদের উচ্চতায় নেয়ার ক্ষমতা আছে সেই বিশ্বাসটাও বাড়বে। আমার এক/দুই জন ভালো করলে প্রতিযোগিতাও বাড়বে। আমাদের সাফল্যটা সত্যিকার অর্থে দেশি কোচদের কাজ করার সম্ভাবনাটা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
এটা মনে রাখতে হবে জাতীয় দলের ক্রিকেট মানে একটি ভিন্ন ‘বল-গেম’। আমরা যদি ভালো কিছু করতে পারি তাহলে খারাপ কি! কারণ আমার দেশের জন্য যে ফিলিংস থাকবে সেটি বাইরের কোনো কোচের হবে না। আর ক্রিকেটারাও আমাদের সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এখানে একটাই কাজ মোটিভেটেড করা। বিশেষ করে ম্যানেজমেন্টটাই বিপিএলে অনেক বড় বিষয়। আর বাকি সময়ের কথা যদি ধরেন সেখানে ক্রিকেটারদের যে ত্রুটিগুলো আছে তা নিয়ে কাজ করা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এ বি এম মনিরুজ্জামান
নির্বাহী সম্পাদক: রিপন রুদ্র
যুগ্ম-সম্পাদক: জাকিয়া সুলতানা (লাভলী)