প্রিন্ট এর তারিখঃ এপ্রিল ১, ২০২৫, ৭:৫০ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ মার্চ ২৫, ২০২৫, ১১:১৯ পি.এম
জয়খরা কাটানো হলো না বাংলাদেশের

হামজা চৌধুরীর অভিষেক ম্যাচ জয় দিয়েই রাঙাতে চেয়েছিলেন সতীর্থরা। সেই সঙ্গে দীর্ঘ ২২ বছরের জয়খরাও কাটাতে চেয়েছিল বাংলাদেশ দল। জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে সব ইচ্ছাই পূরণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন মুজিবর রহমান জনি-মোহাম্মদ হৃদয়রা। কিন্তু ম্যাচ শুরুর পর বাংলাদেশের আক্রমণভাগের খেলোয়াড়রা একের পর এক গোল যেভাবে মিস করলেন তাতে নিজেদের ওপর বিরক্তিই হওয়ার কথা তাদের।
কারণ, তাদের মিসের কারণেই গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে বাংলাদেশকে। সর্বশেষ ২০২১ সালের ম্যাচেও ১-১ গোলে ড্র হয়েছিল। এতে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ২২ বছরের জয়খরা আর কাটানো হলো না বাংলাদেশের। সর্বশেষ ২০০৩ সালে ভারতের বিপক্ষে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ।
এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বের ম্যাচের একদম শেষ মুহূর্তে জয়সূচক গোল নিয়ে অবশ্য মাঠ ছাড়তে পারত বাংলাদেশ। তবে বাঁ প্রান্ত থেকে ৮৯ মিনিটে ফয়সাল ফাহিমের মাটি কামড়ানো শটটা ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারতকে গোল হজম থেকে বাঁচিয়ে দেন গোলরক্ষক বিশাল কাইথ। যোগ করা সময়ের শেষ মুহূর্তে রাকিব হোসেন আরেকটা সুযোগ পেলেন, কিন্তু তা-ও কাজে লাগাতে পারলেন না তিনি। ৮৪ মিনিটে ভালো একটা সুযোগ পেয়েছিলেন ভারতের ফরোয়ার্ড সুনীল ছেত্রীও।
বাংলাদেশের বক্সে ফাঁকা জায়গা থেকে হেড নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। সতীর্থের বাড়ানো ক্রসে তার সামনে শুধু বাংলাদেশের গোলরক্ষক মিতুল মারমাই ছিলেন। বলকে যেকোনো এক প্রান্তের জালে রাখতে পারলেই গোলটা পেতে পারতেন তিনি। এই মিসের পর পরেই তাকে বদলি করেন ভারতীয় কোচ মানালো মার্কেস। এর আগে প্রথমার্ধে একাধিক সুযোগ পেয়েও আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের ফিনিশিংয়ের অভাবে লিড নিতে পারেনি বাংলাদেশ।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এ বি এম মনিরুজ্জামান
নির্বাহী সম্পাদক: রিপন রুদ্র
যুগ্ম-সম্পাদক: জাকিয়া সুলতানা (লাভলী)
- সহ-সম্পাদক: প্রফেসর আসাদুজ্জামান সুমন
© All rights reserved © Daily Songbad diganta