সুস্বাদু যত খাবার রয়েছে তা সবই বাসা-বাড়ির রান্না ঘরে প্রবেশ করলেই পাওয়া যায়। মূলত সব ধরনের খাবার রান্না ঘরেই তৈরি করা হয়। এই ঘরে খাবার ছাড়াও রকমারি পানীয়ও থাকে। খাবারের সময় হলে বা ক্ষুধাভাব হলেই সবাই খাবার খেয়ে থাকেন। অনেক মুখরোচক হওয়ায় অতিরিক্তও খাওয়া হয় খাবার।
টমেটো: টমেটো সাধারণত সবাই সবজি হিসেবে ব্যবহার করেন।, এই অংশে ‘টোমাটিন’ নামক বিষাক্ত উপাদান থাকে। যা তীব্র পেট ব্যথা ও পেট ফাঁপা সৃষ্টি করতে পারে। আবার টমেটোর পাতায় গ্লাইকোঅ্যালকালয়েড নামক আরও একটি বিষাক্ত উপাদান থাকে।
বাদাম: নিরামিষাশীদের জন্য বাদাম হচ্ছে প্রোটিন ও ভিটামিন ই-এর অন্যতম উৎস। যা অনেকের কাছেই আবার আদর্শ খাবার। তবে দুই ধরনের বাদাম সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত। একটি মিষ্টি, যা সাধারণত খাওয়া হয় আমাদের।
চেরি: প্রায় সবারই পছন্দ চেরি ফল। এই পছন্দের ফলের মাঝে থাকা শক্ত অংশটুকু বিরক্তিকর মনে হয়। এই পাথরের মতো শক্ত অংশ গিলে ফেলা ঠিক না। এতে হাইড্রোজেন সায়ানাইড নামক পদার্থ থাকে, যা খাওয়ার উপযোগী নয়। এপ্রিকট, আপেল,
আলু: আলু নাইটশেড পরিবারের অন্তর্ভূক্ত সবজি। এতে সোলানিন নামক বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে। এ জন্য আলু খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করার কথা বলা হয়। আলু অঙ্কুরিত বা সবুজ হলে সেই অংশ বা আলু ফেলে দেয়ার পরামর্শ দো হয়।